রবিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বরগুনা প্রতিনিধি

প্রকাশিত: নভেম্বর ২৩, ২০২৫, ০৩:৩১ এএম

বরগুনায় চার ভুয়া চিকিৎসকের দণ্ড 

বরগুনা প্রতিনিধি

প্রকাশিত: নভেম্বর ২৩, ২০২৫, ০৩:৩১ এএম

বরগুনায় চার ভুয়া চিকিৎসকের দণ্ড 

বরগুনায় ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে অতিরিক্ত ডিগ্রি ও ভুয়া পদবি দিয়ে চিকিৎসা করার অভিযোগে চার চিকিৎসককে দ-িত করা হয়েছে। এদের মধ্যে দুজনকে অর্থদ- ও দুজনকে কারাদ- প্রদান করা হয়েছে। শুক্রবার রাত পৌনে নয়টায় বরগুনা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এস.এম. শরিয়াত উল্লাহর নেতৃত্বে শের-ই-বাংলা ফার্মেসি সড়কে অভিযান পরিচালনা করা হয়। সামারি ট্রায়ালে আদালত চারজনের বিরুদ্ধে রায় প্রদান করেন।

দ-প্রাপ্তরা হলেনÑ জহিরুল ইসলাম সৌরভ, সুজন চন্দ্র লস্কর, বিধান রঞ্জন সরকার ও দিলীপ কুমার দাস। ভুল স্বীকার করায় বিধান রঞ্জন সরকার ও দিলীপ কুমার দাসকে বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেন্টাল কাউন্সিল আইন ২০১০-এর ২২ ধারায় প্রতি জনকে ১ লাখ টাকা করে মোট ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়। অপর দুজন জহিরুল ইসলাম সৌরভকে ১৮ মাস ও সুজন চন্দ্র লস্করকে ৬ মাসের সাজা প্রদান করেন বরগুনা সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এস.এম. শরিয়াত উল্লাহ।

আদালত সূত্রে জানা যায়, বরগুনা পৌরশহরের বিভিন্ন এলাকায় সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এস.এম. শরিয়াত উল্লাহ্ ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন। এ সময় শহরের ফার্মেসি পট্টি এলাকায় ভুয়া পদবি ব্যবহার করে চিকিৎসা প্রদানের দায়ে চারজনকে আটক করা হয়। পরে সামারি ট্রায়ালে তিনজন ভুল স্বীকার করায় তাদের ১ লাখ টাকা জরিমানা অনাদায়ে ৬ মাসের কারাদ- দেওয়া হয়। এর মধ্যে দুজন অর্থ পরিশোধ করলেও সুজন চন্দ্র লস্কর টাকা পরিশোধ করতে না পারায় ৬ মাসের কারাদ-ে দ-িত হন। জহিরুল ইসলাম সৌরভ ভুল স্বীকার না করায় তাকে দেড় বছরের কারাদ- দেওয়া হয়েছে।

সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বেঞ্চ সহকারী মো. কামাল হোসেন বলেন, ‘বরগুনার বিভিন্ন এলাকায় সামারি ট্রায়াল পরিচালনা করে ভুয়া সাইনবোর্ড ব্যবহার করে চিকিৎসা বাণিজ্য করার জন্য চারজনকে বাংলাদেশ মেডিকেল ও ডেন্টাল কাউন্সিল আইন ২০১০ অনুযায়ী দ- প্রদান করা হয়েছে। অভিযানে পুলিশ ও বরগুনা সিভিল সার্জনের কার্যালয়ের মেডিকেল অফিসারও উপস্থিত ছিলেন।’
 

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!