বুধবার, ২৯ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


মাঠে ময়দানে প্রতিবেদক

প্রকাশিত: অক্টোবর ২৯, ২০২৫, ০৪:৫৪ এএম

ম্যাচ-সেরা ইয়াসির আলী রাব্বি

বড় জয়ে এনসিএল শুরু চট্টগ্রামের

মাঠে ময়দানে প্রতিবেদক

প্রকাশিত: অক্টোবর ২৯, ২০২৫, ০৪:৫৪ এএম

বড় জয়ে এনসিএল শুরু চট্টগ্রামের

জাতীয় ক্রিকেট লিগে (এনসিএল) বড় জয়ে যাত্রা করেছে চট্টগ্রাম বিভাগ। প্রথম রাউন্ডের ম্যাচে স্বাগতিক রাজশাহীকে ১১২ রানে হারিয়েছে তারা। চট্টগ্রামের জয়ের নায়ক ইয়াসির আলী রাব্বি। প্রথম ইনিংসে ১২৯ এবং দ্বিতীয় ইনিংসে ৯২ রান করেন এই অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যান। রাজশাহীতে মঙ্গলবার স্বাগতিকদের ৪৮৩ রানের টার্গেট দেয় ইয়াসির আলী, মুমিনুল হক, মাহমুদুল হাসান জয়রা। জবাবে ৩৭০ রানেই থেমে যায় রাজশাহীর ইনিংস। ম্যাচে জোড়া সেঞ্চুরির কীর্তি গড়ার খুব কাছ থেকে ফিরে আসা ইয়াসির জিতেছেন ম্যাচ-সেরার পুরস্কার। আর আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্টের আগে নিজেকে মেলে ধরেন জয়ও। দুই ইনিংসে ১২৭ ও ৫১ রান করেন তিনি। মুমিনুল ছিলেন ব্যর্থ। প্রথম ইনিংসে ১৩ রান করা বাংলাদেশের সাবেক টেস্ট অধিনায়ক দ্বিতীয় ইনিংসে রানের খাতাই খুলতে পারেননি।

সেঞ্চুরির সম্ভাবনা জাগিয়ে শেষ পর্যন্ত পারলেন না প্রিতম কুমার। পরে ৫০ ছোঁয়া ইনিংস খেললেন শাখির হোসেন। তাতে অবশ্য লাভ হলো না। লক্ষ্যের ধারেকাছেও যেতে পারল না রাজশাহী। জয়ের সম্ভাবনায় এগিয়ে ছিল চট্টগ্রামই। শেষ দিনে তাদের প্রয়োজন ছিল ৬ উইকেট, রাজশাহীর ২৬৪ রান। শেষ পর্যন্ত প্রত্যাশিতভাবেই জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ল চট্টগ্রাম। ৪ উইকেটে ২১৯ রান নিয়ে খেলতে নেমে শুরুতেই মেহরাব হাসানকে হারায় রাজশাহী। আগের দিনের ৫৪ রানের সঙ্গে ৬ রান যোগ করতেই ফেরেন তিনি (২ ছক্কা ও ৬ চারে ৬০)। তাকে বিদায় করে ১০৮ রানের জুটি ভাঙেন নাঈম হাসান। এরপর শাখির ও প্রিতমের ব্যাটে প্রতিরোধ গড়ে রাজশাহী। ৫৬ রান নিয়ে খেলতে নামা প্রিতম সেঞ্চুরির দিকে এগোতে থাকেন। কিন্তু তাকে কাক্সিক্ষত তিন অঙ্কে পৌঁছাতে দেননি নাঈম। ২ ছক্কা ও ৮ চারে ৮৩ রান করে এলবিডব্লিউ হন প্রিতম। প্রথম ইনিংসে ব্যর্থ শাখির এবার চেষ্টা চালান বড় ইনিংস খেলার। ৯২ বলে প্রথম শ্রেণির ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ফিফটি স্পর্শ করেন তিনি।

তাকে অনেকটা সময় সঙ্গ দেন তাইজুল ইসলাম। ৬ চারে ৩০ বলে ৩০ রান করা তাইজুলকে এলবিডব্লিউ করে ৫৭ রানের বন্ধনে ফাটল ধরান জয়। কিছুক্ষণ পর হাসান মুরাদের বলে কট বিহাইন্ড হন শাখির। ১ ছক্কা ও ৪টি চারে ৫২ রান করেন তিনি। নিজের ৩ ওভারের মধ্যে শেষ ২ উইকেট নিয়ে প্রতিপক্ষের ইনিংস গুটিয়ে দেন মুরাদ। ইনিংসে সর্বোচ্চ ৩ উইকেট নেন বাঁহাতি স্পিনার, ৯৬ রান খরচায়। প্রথম ইনিংসে ৩৯ রানে ৬ উইকেট নিয়েছিলেন তিনি। দুটি করে প্রাপ্তি আহমেদ শরিফ ও নাঈমের। অফ স্পিনার নাঈম প্রথম ইনিংসে ধরেছিলেন এক শিকার।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!