শুক্রবার, ০২ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


সিলেট ব্যুরো

প্রকাশিত: জানুয়ারি ৮, ২০২৫, ০৯:২৩ পিএম

দেখা মেলেনি সূর্যের, সিলেটে দীর্ঘস্থায়ী শৈত্যপ্রবাহের আভাস

সিলেট ব্যুরো

প্রকাশিত: জানুয়ারি ৮, ২০২৫, ০৯:২৩ পিএম

দেখা মেলেনি সূর্যের, সিলেটে  দীর্ঘস্থায়ী শৈত্যপ্রবাহের আভাস

ছবি: সংগৃহীত

সিলেটে হাড়কাঁপানো শীতের আভাস দিল আবহাওয়া দপ্তর। বলল, নামতে পারে দীর্ঘমেয়াদী শৈত্যপ্রবাহ। যা স্থায়ী হতে পারে সপ্তাহজুড়ে। এর প্রভাব থাকবে দেশব্যাপিও। সিলেটে তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে নেমে আসতে পারে। কুয়াশা বেশি থাকায় দিনের বেলায় সূর্যের দেখা না-ও পাওয়া যেতে পারে। ফলে শীতের অনুভূতিও বাড়বে।

এদিকে, এর কিছুটা আভাস বুধবার পেয়েছে সিলেট। সকাল থেকে সূর্যের দেখা মিলেনি। সকাল গড়িয়ে দুপুর হলেও রোদ উঠেনি। চারদিক যেনো কুয়াশার চাদরে মোড়া। বিকেল পর্যন্ত চারদিক ছিল কুয়াশাচ্ছন্ন। সাথে ছিল ঠান্ডা হাওয়া।

আবহাওয়া অফিসের থেকে পাওয়া তথ্যমতে, শীতের হিমেল বাতাসের প্রবাহটি শক্তিশালী হয়ে উঠেছে। সেই সঙ্গে কুয়াশার পরিমাণ দ্রুত বাড়ছে। ফলে কুয়াশা ও শীত দুটিই আগামী কয়েক দিনে দ্রুত বাড়তে পারে। ১৪ জানুয়ারি পর্যন্ত এই শীত থাকতে পারে।

সিলেট আবহাওয়া অধিদপ্তরের সহকারী আবহাওয়াবিদ মো. আব্দুল মুঈদ বলেন, গত ২৪ ঘন্টায় সিলেটে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৮.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আগামী ২ থেকে ৩ দিন এরকম ঘন কুয়াশা থাকতে পারে।

আবহাওয়া অফিস জানায়, পশ্চিমা লঘুচাপের নিম্নমুখী অংশ উত্তর-পশ্চিম ভারতের হিমালয় পর্বতের কাশ্মীর এলাকা থেকে ঠান্ডা বাতাস বয়ে নিয়ে আসছে। এই হিমেল বাতাসের প্রবাহ ভারতের মধ্য ও উত্তর-পূর্বের রাজ্যগুলো পেরিয়ে পূর্ব দিকে আসছে। বুধবার সকাল থেকে তা বাংলাদেশের ওপর দিয়ে প্রবাহিত হওয়া শুরু হতে পারে।

শৈত্যপ্রবাহটি সিলেট, রংপুর, রাজশাহী, খুলনা, কুষ্টিয়া, যুশোর ও চুয়াডাঙ্গার উপর দিয়ে অতিক্রম করবে। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি শীতের তীব্রতা অনুভব হবে সিলেট, যশোর ও চুয়াডাঙায়।

অপরদিকে, ঘন কুয়াশার কারণে সিলেটে লোকজনের চলাচল অন্য দিনের তুলনায় কম লক্ষ্য করা গেছে। সড়কগুলোও কিছুটা ফাঁকা। স্কুল কলেজগামী শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি চাকুরীজীবিদের ভোগানিন্ত পোহাতে হয়েছে।
 

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!