বুধবার, ০৭ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


চট্টগ্রাম ব্যুরো

প্রকাশিত: মে ৬, ২০২৫, ১০:৩৭ পিএম

স্বামীর খুনি স্ত্রী, জানা গেল ৮ বছর পর

চট্টগ্রাম ব্যুরো

প্রকাশিত: মে ৬, ২০২৫, ১০:৩৭ পিএম

স্বামীর খুনি স্ত্রী, জানা গেল ৮ বছর পর

নাছিমাকে গ্রেপ্তার করে ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট। ছবি- সংগৃহীত

চট্টগ্রামের রাউজানে আট বছর আগে ঘটে যাওয়া এক প্রবাসী হত্যার রহস্য উদ্ঘাটন করেছে ক্রিমিনাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট (সিআইডি)। 

পারিবারিক কলহের জেরে স্বামী নাজিম উদ্দিনকে হত্যা করেছিলেন তারই স্ত্রী নাছিমা আক্তার। দীর্ঘ তদন্ত শেষে তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় স্ত্রীসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে সিআইডি।

রোববার (৪ মে) চট্টগ্রামের রাউজান ও নোয়াখালীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে নাছিমা আক্তার (৪২), জসিম উদ্দিন (৫২) ও আবুল কালামকে গ্রেপ্তার করা হয়। 

গ্রেপ্তারদের মধ্যে নাছিমা রাউজানের দক্ষিণ সর্তার মনু বলির বাড়ির বাসিন্দা ও নিহত নাজিম উদ্দিনের স্ত্রী।

অপর দু’জন হত্যাকাণ্ডে তাকে সহায়তা করেছিলেন বলে জানিয়েছে সিআইডি।

সিআইডি সূত্রে জানা গেছে, ২০১৭ সালে মালয়েশিয়া থেকে দেশে ফেরেন নাজিম উদ্দিন। এরপর পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রী নাছিমা আক্তার তাকে শ্বাসরোধে হত্যা করেন।

পরে লাশ বস্তাবন্দি করে পাশের এক ইউপি সদস্যের পুকুরে ফেলে দেওয়া হয়। ঘটনার পর থেকেই স্ত্রী নাছিমা দুই মেয়েকে নিয়ে আত্মগোপনে চলে যান।  আশপাশের সবাইকে জানান, তার স্বামী আবার বিদেশে চলে গেছেন।

স্বামী নিখোঁজ হওয়ার পর নাজিম উদ্দিনের ভাই থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। প্রায় তিন মাস পর পুকুর থেকে একটি অজ্ঞাত, পচা-গলা লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।

শনাক্ত করা না যাওয়ায় পুলিশ নিজে বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করে। এরপর দীর্ঘদিন মামলাটি ক্লুলেস অবস্থায় ছিল।

মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির পরিদর্শক নাসির উদ্দিন রাসেল বলেন, ‘এই ক্লুলেস মামলার তদন্তে আমরা তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় সন্দেহভাজনদের শনাক্ত করি। দীর্ঘ অনুসন্ধান শেষে তাদের গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হই।’ 

তিনি আরও বলেন, ‘প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তাররা হত্যার দায় স্বীকার করেছে। পরে আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিও প্রদান করে।’

Link copied!