শুক্রবার, ২৩ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: মে ২৩, ২০২৫, ০৯:৩০ এএম

৫ বছর পর ৪ সন্তানের মুখ দেখলেন দম্পতি

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: মে ২৩, ২০২৫, ০৯:৩০ এএম

৫ বছর পর ৪ সন্তানের মুখ দেখলেন দম্পতি

একসঙ্গে জন্ম হওয়া চার সন্তানের মধ্যে দুটি ছেলে ও দুটি মেয়ে । ছবি- সংগৃহীত

ময়মনসিংহে বিয়ের পাঁচ বছর পর একসঙ্গে চার সন্তানের মা হয়েছেন তানজিলা আক্তার (২৫) নামে এক নারী। এতে পরিবারের সদস্য ও স্বজনদের মধ্যে বইছে উচ্ছ্বাস ও আনন্দের বন্যা।

বুধবার (২১ মে) দুপুর ২টার দিকে ময়মনসিংহ নগরীর ব্রাহ্মপল্লী এলাকার হেলথ কেয়ার হাসপাতাল নামের একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে চার সন্তান জন্ম দেন তিনি।

তানজিলা আক্তার ময়মনসিংহ জেলার তারাকান্দা উপজেলার রায়পুর গ্রামের মো. নুরুল ইসলামের স্ত্রী। প্রেমের সম্পর্কের পর পাঁচ বছর আগে তারা বিয়ে করেন।

একসঙ্গে জন্ম হওয়া চার সন্তানের মধ্যে দুটি ছেলে ও দুটি মেয়ে সন্তান রয়েছে। ছেলে সন্তানদের মধ্যে একজনের নাম রাখা হয়েছে মোহাম্মদ ইশরাক। অন্যজনের নাম রাখা হয়েছে মো. আলী হাসান। তবে দুই মেয়ের নাম এখনো ঠিক করা হয়নি।

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের গাইনি বিভাগের কনসালটেন্ট ডা. দেলোয়ারা পারভীন ডলি ওই নারীর অস্ত্রোপচার সম্পন্ন করেন। তিনি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘একসঙ্গে চার সন্তান জন্মের ঘটনাটি ব্যতিক্রম। মাসহ চার সন্তান সুস্থ রয়েছে। রোগীর স্বজনদের সঙ্গে আমরাও আনন্দিত।’

একসঙ্গে চার নাতি-নাতনি পেয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে তানজিলার মা নুরজাহান বেগম জানান, নারায়ণগঞ্জের চাষাড়া এলাকার কসমেটিকস ব্যবসায়ী নুরুল ইসলামের সঙ্গে পাঁচ বছর আগে বিয়ে হয় তানজিলার। কিন্তু দীর্ঘ সময়েও তাদের সন্তান না হওয়ায় অনেকবার চিকিৎসকের কাছে গিয়েছেন। কিন্তু কোনো ফল হয়নি। চলতি বছর অন্তসত্ত্বা হন তানজিলা। বুধবার (২১ মে) প্রসব ব্যথা উঠলে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।

এ বিষয়ে হেলথ কেয়ার হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শ্রী রঞ্জণ নন্দী বলেন, বুধবার ওই নারী আমাদের হাসপাতালে ভর্তি হন। ভর্তির পর থেকেই তাকে অত্যন্ত যত্নশীল ও সাবধানতার সঙ্গে অভিজ্ঞ চিকিৎসকদের মাধ্যমে সিজার করা হয়। তারা আমাদের হাসপাতালে এখনো চিকিৎসাধীন।

Link copied!