রবিবার, ০১ জুন, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: মে ৩০, ২০২৫, ০৮:০৭ পিএম

রিমান্ড শেষে ফুরফুরে মেজাজে আদালতে মমতাজ

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: মে ৩০, ২০২৫, ০৮:০৭ পিএম

আদালতে মমতাজ বেগম। ছবি - সংগৃহীত

আদালতে মমতাজ বেগম। ছবি - সংগৃহীত

চার দিনের রিমান্ড শেষ করে আজ মানিকগঞ্জ আদালতে হাজির হন মানিকগঞ্জ-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও কণ্ঠশিল্পী মমতাজ বেগম। 

শুক্রবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে হরিরামপুর থানা থেকে তাকে আনা হয় মানিকগঞ্জের জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কোর্ট-৩ চত্বরে।

গোলাপি রঙের নতুন কেডস পরে হাজির হওয়া মমতাজকে দেখা যায় ফুরফুরে মেজাজে। যদিও তার বিরুদ্ধে চলমান মামলা মোটেই হালকা নয়।

২০১৩ সালের একটি হরতাল চলাকালে পুলিশের গুলিতে সিংগাইরের গোবিন্দল এলাকায় চারজন নিহত হন। এ ঘটনায় নিহতদের একজনের স্বজন মো. মজনু মোল্লা ২০২৩ সালের ২৫ অক্টোবর সিংগাইর থানায় মমতাজকে প্রধান আসামি করে হত্যা মামলা করেন। 

ওই মামলায় গত ২২ মে আদালত তাকে চার দিনের রিমান্ডে দেন। সিংগাইর থানার ভবন ঝুঁকিপূর্ণ হওয়ায় তাকে রাখা হয় হরিরামপুর থানায়, সেখানেই চলে রিমান্ড জিজ্ঞাসাবাদ।

এদিন আদালতে রিমান্ড শেষের শুনানি শেষে আরেকটি মামলায়, হরিরামপুরে ভাঙচুর ও মারামারির ঘটনায়, মমতাজ বেগমকে আরও দুই দিনের রিমান্ডে পাঠানোর আদেশ দেন বিচারক। 

পুলিশ সুপার মোছাম্মদ ইয়াছমিন খাতুন বলেন, ‘হরিরামপুরের মামলায় আদালত তাকে আবারও রিমান্ডে দিয়েছেন। তাই আজ ফের তাকে হরিরামপুর থানায় পাঠানো হয়েছে।’

তবে আজ আদালত চত্বরে ছিল কড়া নিরাপত্তা। আগেরবারের মতো ডিম বা জুতা নিক্ষেপের কোনো ঘটনা ঘটেনি। বিএনপির কোনো নেতাকর্মীকেও আদালত এলাকায় দেখা যায়নি।

কোর্ট ইন্সপেক্টর মো. আবুল খায়ের জানান, ‘সাবেক এমপি মমতাজ বেগমকে সকালে আদালতে হাজির করা হয়। শুনানি শেষে আদালত নতুন করে দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।’

এর আগে ২৭ মে চার দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয় মমতাজ বেগমকে, যা ছিল সিংগাইর থানার হ'ত্যা মামলার অংশ। সব মিলিয়ে বর্তমানে ছয় দিনের রিমান্ডে আছেন এই কণ্ঠশিল্পী। 

আদালত চত্বরে তাকে দেখে অনেকেই বিস্মিত হন- কারণ গুরুতর মামলার শুনানির দিনেও তার মুখে ছিল হালকা হাসি, চোখে ছিল আত্মবিশ্বাসের রেখা।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!