রবিবার, ১০ আগস্ট, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


দুমকি (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: আগস্ট ১০, ২০২৫, ১২:৫৪ পিএম

‘বিএনপিপন্থি শিক্ষকের পদত্যাগ’ সংবাদকে মিথ্যা বলল পবিপ্রবি প্রশাসন

দুমকি (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: আগস্ট ১০, ২০২৫, ১২:৫৪ পিএম

ছবি- সংগৃহীত

ছবি- সংগৃহীত

জাতীয় দৈনিক ও অনলাইন সংবাদমাধ্যমে ‘বিএনপিপন্থি শিক্ষকের পদত্যাগ’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদকে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (পবিপ্রবি) কর্তৃপক্ষ ‘সম্পূর্ণ মিথ্যা, ভিত্তিহীন, উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ও বিভ্রান্তিকর’ বলে উল্লেখ করে প্রতিবাদ জানিয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ ও প্রকাশনা বিভাগ থেকে পাঠানো প্রতিবাদপত্রে বলা হয়েছে, এ সংবাদে তথ্য উপস্থাপন পদ্ধতি বিভ্রান্তিকর ও অসত্য এবং এটি প্রকৃত ঘটনার অপপ্রচার। এতে বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম, প্রশাসনিক ধারা ও কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ভুল ধারণা সৃষ্টির উদ্দেশ্য প্রকাশ পেয়েছে।

প্রতিবাদপত্রে জানানো হয়েছে, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা শাখার সাবেক পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. জিল্লুর রহমান ক্যানসারের উন্নত চিকিৎসার জন্য গত ৮ মে থাইল্যান্ডে ছুটিতে যান। তার অনুপস্থিতিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মো. ইকতিয়ার উদ্দিন স্বাক্ষরিত অফিস আদেশে ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন ও ইকোনমিক্স ও সোশিয়লজি বিভাগের সিনিয়র অধ্যপক ড. মো. সুজাহাঙ্গীর কবির সরকারকে অস্থায়ীভাবে ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনার দায়িত্ব দেওয়া হয়। পরবর্তীতে অধ্যাপক ড. জিল্লুর রহমানের মৃত্যুর পর পদ শূন্য হলে ড. সুজাহাঙ্গীর কবির সরকারকে ২ বছরের জন্য ওই দায়িত্ব প্রদান করা হয়।

প্রতিবাদপত্রে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, ড. সুজাহাঙ্গীর কবির সরকার একজন সৎ, আদর্শবান ও শিক্ষার্থীবান্ধব শিক্ষক। দীর্ঘদিন প্রশাসনিক ও একাডেমিক দায়িত্ব পালন করে আসার পাশাপাশি তিনি ২০২৪ সালের বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনসহ বিভিন্ন গণতান্ত্রিক আন্দোলনে সক্রিয় ভূমিকা রেখেছেন। অতীতের ফ্যাসিস্ট শাসনের সময় তিনি নির্যাতনের শিকার এবং সাময়িক বরখাস্তও হয়েছিলেন।

ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা শাখার পরিচালক পদ সাধারণত জ্যেষ্ঠ অধ্যাপকদের জন্য সংরক্ষিত। প্রতিবাদিত সংবাদে উল্লেখিত ড. এবিএম সাইফুল ইসলাম সম্প্রতি ‘সহযোগী অধ্যাপক’ হয়েছেন এবং অধ্যাপক পদে উন্নীত হওয়ার জন্য সময় প্রয়োজন। তাই তাঁকে দায়িত্ব না দেওয়াটা নিয়মতান্ত্রিক এবং কোনো রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত নয়।

বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন মনে করছে, এ ধরনের অপপ্রচার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমাজ, প্রশাসনিক কাঠামো ও নীতিগত সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়া প্রশ্নবিদ্ধ করার চেষ্টা। এটি দুঃখজনক এবং নিন্দনীয়। ভবিষ্যতে এ ধরনের অপসংবাদ প্রকাশের ক্ষেত্রে সব গণমাধ্যম ও সাংবাদিকদের ন্যূনতম দায়িত্ববোধ ও নৈতিকতা বজায় রাখার আহ্বান জানানো হয়েছে।

Shera Lather
Link copied!