শুক্রবার, ২২ আগস্ট, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: আগস্ট ২২, ২০২৫, ০৪:৪৮ পিএম

আড়িয়াল খাঁ নদীর উপর ৯৮ কোটি টাকার সেতু প্রকল্পে জটিলতা

শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: আগস্ট ২২, ২০২৫, ০৪:৪৮ পিএম

আড়িয়াল খাঁ নদীর উপর নির্মাণাধীন কলাতলা-নিলখী সেতু। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

আড়িয়াল খাঁ নদীর উপর নির্মাণাধীন কলাতলা-নিলখী সেতু। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

মাদারীপুরের শিবচর উপজেলায় আড়িয়াল খাঁ নদীর উপর নির্মাণাধীন কলাতলা-নিলখী সেতুর নির্মাণকাজে দেখা দিয়েছে জটিলতা। ভূমি অধিগ্রহণের ক্ষতিপূরণের অর্থ এখনো পরিশোধ না করায় স্থানীয়রা একপাশের কাজ বন্ধ করে দিয়েছে। তবে সেতুর বাকি অংশে কাজ চলমান রয়েছে বলে জানিয়েছেন প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা।

স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) তত্ত্বাবধানে ৯৮ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিতব্য সেতুটির দৈর্ঘ্য ৬৭০ মিটার এবং প্রস্থ ৯.৮৩ মিটার। ২০২৩ সালের ১ অক্টোবর আনুষ্ঠানিকভাবে সেতুর নির্মাণকাজ শুরু হয় এবং ২০২৬ সালের ৩০ সেপ্টেম্বরের মধ্যে কাজ শেষ করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এরই মধ্যে সেতুর প্রায় ৩৫ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে এলজিইডির প্রকৌশলী মো. এ কে এম রেজাউল করিম বলেন, ‘সেতুর কাজ দ্রুত গতিতেই চলছিল। তবে আপাতত একপাশের কাজ স্থানীয় কিছু সমস্যার কারণে বন্ধ রয়েছে। ভিতরের কাজ এবং আশপাশের অন্যান্য নির্মাণ কার্যক্রম অব্যাহত আছে।’

ভূমি অধিগ্রহণের জটিলতা সম্পর্কে মাদারীপুরের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) মো. আশরাফুল আলম বলেন, ‘সেতুর প্রান্তে নদীর কিছু জমি অধিগ্রহণের প্রক্রিয়াধীন। সব কাগজপত্র ভূমি মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। সিদ্ধান্ত এলেই ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে। আশা করছি, দ্রুত এই সমস্যার সমাধান হবে।’

সেতুটি নির্মিত হলে মাদারীপুরের রাজৈর ও শিবচর উপজেলার পাশাপাশি ভাঙ্গা উপজেলার কিছু অংশের মানুষের যোগাযোগ ব্যবস্থায় উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন আসবে। নদীর দুই পাড়ের মানুষের মধ্যে সৃষ্টি হবে নতুন এক সেতুবন্ধন।

তবে দীর্ঘদিনের প্রতীক্ষিত এই সেতু প্রকল্প ঘিরে এলাকাবাসীর আশার যেন আর শেষ নেই। ভূমি অধিগ্রহণ সংক্রান্ত জটিলতা কবে নাগাদ নিরসন হবে, সেটিই এখন সবার প্রশ্ন।

Link copied!