বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


নিজস্ব প্রতিবেদক, ময়মনসিংহ

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২, ২০২৫, ১১:৩২ পিএম

উন্নত চিকিৎসার আশ্বাসে সরকারি হাসপাতাল থেকে ক্লিনিকে নিত এই দালাল চক্র

নিজস্ব প্রতিবেদক, ময়মনসিংহ

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২, ২০২৫, ১১:৩২ পিএম

চক্রের আটক হওয়া ১৯ সদস্য। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

চক্রের আটক হওয়া ১৯ সদস্য। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অভিযান চালিয়েছে জেলা প্রশাসন ও র‍্যাব-১৪। এ সময় তারা দালাল চক্রের ১৯ সদস্যকে আটক করেছে।

এরা হাসপাতাল থেকে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীদের উন্নত চিকিৎসার আশ্বাস দিয়ে বেসরকারি ক্লিনিক, হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে নিয়ে যেত। এরপর রোগীদের কাছ থেকে প্রতারণার মাধ্যমে মোটা অঙ্কের অর্থ হাতিয়ে নিত চক্রটি।

গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে রয়েছেন মো. আরিফুল ইসলাম রানা (৩২), মো. জসিম উদ্দিন (৪০), মো. রতন মিয়া (৪৮), আনিস হোসেন রকি (৩৫), টুটুল আহমদ শরিফ (৩৯), রকিবুল ইসলাম (৪৮), রুবেল (৫৫), বিদ্যুৎ (২৬), গিয়াস উদ্দিন (৫৩), শরিফ (২৬), মিজান (২৪), নুরুজ্জামান (৪০), পারভীন খাতুন (৬৫), বকুল (৬০), আসমা (৪৫), আনোয়ারা (৪৫), হুসনা (৪৫), সালেহীন (৩৭) ও জসিম (৩৭)।

গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে ১ থেকে ১২ নম্বর আসামিকে দুই মাস, আর ১৩ থেকে ১৯ নম্বর আসামিকে এক মাসের কারাদণ্ড প্রদান করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) রাত ৮টায় ময়মনসিংহ র‍্যাব-১৪ সদরদপ্তর থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়।

জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট শফিকুল ইসলাম ও রাশিক খান ভ্রাম্যমান আদালতের মাধ্যমে অভিযান পরিচালনা করেন। অভিযানে র‍্যাব, পুলিশসহ অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনী উপস্থিত ছিলেন।

অভিযানের পরে শফিকুল ইসলাম জানান, হাসপাতাল থেকে রোগীদের বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে বেসরকারি ক্লিনিকে নিয়ে যাওয়া হতো। এরপর প্রতারণার মাধ্যমে রোগীদের কাছ থেকে অর্থ হাতিয়ে নেওয়া হতো।

র‍্যাব-১৪-এর কোম্পানি কমান্ডার শামসুজ্জামান বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে এই দালাল চক্র ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আসা রোগীদের প্রতারণা করছিল। তারা অনুমোদনহীন ক্লিনিক, হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে রোগীদের নিয়ে যেত, যার ফলে রোগীরা আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হতো।’

অভিযানের সময় ৫ নারীসহ ১৯ জন দালালকে আটক করা হয় এবং তাদের বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।

Link copied!