রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


সাভার প্রতিনিধি

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৮, ২০২৫, ১২:২৫ পিএম

আশুলিয়ায় মাদক বিক্রিতে বাধা দেওয়ায় ডিস ব্যবসায়ীকে হত্যাচেষ্টা

সাভার প্রতিনিধি

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৮, ২০২৫, ১২:২৫ পিএম

ভুক্তভোগী ডিস ব্যবসায়ী রবিন হোসেন।    ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

ভুক্তভোগী ডিস ব্যবসায়ী রবিন হোসেন। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

শিল্পাঞ্চল সাভারের আশুলিয়ায় মাদক বিক্রিতে বাধা দেওয়ায় রবিন হোসেন (২৯) নামের এক ডিস ব্যবসায়ীকে হত্যাচেষ্টার অভিযোগ উঠেছে কিশোর গ্যাং লিডার ইয়ার হোসেনের (২৪) বিরুদ্ধে ৷ ঘটনায় ভুক্তভোগী যুবক আশুলিয়া থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।

রোববার (২৮ সেপ্টেম্বর) সকালে অভিযোগের বিষয়টি নিশ্চিত করেন আশুলিয়া থানার এস আই (উপ-পরিদর্শক) আনোয়ার হোসেন। এর আগে, ২৪ সেপ্টেম্বর রাতে আশুলিয়া থানায় লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়।

ভুক্তভোগী রবিন হোসেন আশুলিয়ার রূপায়ন মাঠ বটতলা এলাকার মৃত সাদেক মিয়ার ছেলে। তিনি এলাকায় ডিস ব্যবসা করেন ৷

অভিযুক্ত ইয়ার হোসেন আশুলিয়ার জামগড়া রূপায়ন বটতলা এলাকার ইমারত হোসেনের ছেলে। সে এলাকায় মাদক ব্যবসাসহ নানা অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের সাথে জড়িত।

অভিযোগ থেকে জানা যায়, কিশোর গ্যাং লিডার ইয়ার হোসেন এলাকার একজন চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী। কিশোর গ্যাংয়ের সদস্যদের দিয়ে এমন কোনো অপরাধমূলক কাজ নেই যা করে না। রূপায়ন মাঠ এলাকায় মাদক বিক্রি, চাঁদাবাজি ও বিভিন্ন দোকানে লুটপাটসহ নানা অপরাধমূলক কাজ করে থাকে। রয়েছে একাধিক মামলাও। বেশ কিছুদিন আগে ইয়ার হোসেনকে এলাকায় মাদক বিক্রিতে বাধা দেন ওই এলাকার ডিস ব্যবসায়ী রবিন। পরে এলাকার বিভিন্ন লোকের কাছে তাকে মেরে ফেলবে বলে হুমকি দেয়। এরই ধারাবাহিকতায় ২৪ সেপ্টেম্বর বেলা ১১টার দিকে কিশোর গ্যাং লিডার ইয়ার হোসেনের নেতৃত্বে আরও ৭-৮ জন দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রে সজ্জিত হয়ে তার বাড়িতে এসে রবিনকে খোঁজ করতে থাকে।

একপর্যায়ে তাকে না পেয়ে তার পরিবারকে হুমকি দিয়ে চলে যায়। পরে রবিন এ ঘটনায় আশুলিয়া থানায় তাদের বিরুদ্ধে একটি লিখিত অভিযোগ দেন। এ রকম অবস্থা চলতে থাকলে কীভাবে নির্ভয়ে চলাচল করব। তিনি এর সুষ্ঠু তদন্ত করে দোষীকে গ্রেপ্তারপূর্বক শাস্তির দাবি জানান।

স্থানীয়রা বলেন, ইমারতের ছেলে ইয়ারের কথা আর বইলেন না। সে তো একজন বেপরোয়া। ওর জন্য কেউই শান্তিতে নাই। অভিযুক্ত ইয়ারের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও তাকে পাওয়া যায়নি।

এ বিষয়ে আশুলিয়া থানার এসআই (উপপরিদর্শক) আনোয়ার হোসেন বলেন, ঘটনায় ভুক্তভোগী অভিযোগ দিয়েছেন। ঘটনাস্থলে গিয়েছিলাম। তদন্ত চলছে। তদন্তসাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও জানান তিনি।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!