মঙ্গলবার, ২১ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


কলমাকান্দা (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: অক্টোবর ২১, ২০২৫, ০৩:১৯ পিএম

নতুন সাঁকো পেয়ে স্বস্তির হাসি সাত গ্রামে

কলমাকান্দা (নেত্রকোনা) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: অক্টোবর ২১, ২০২৫, ০৩:১৯ পিএম

নতুন সাঁকো পেয়ে স্বস্তির হাসি সাত গ্রামে। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

নতুন সাঁকো পেয়ে স্বস্তির হাসি সাত গ্রামে। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

দীর্ঘদিনের দুর্ভোগ শেষ করে অবশেষে মহাদেও নদের ডাইয়ারকান্দা এলাকায় নির্মিত হলো একটি বাঁশের সাঁকো। নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলার রংছাতি ইউনিয়নের সাতটি গ্রামের মানুষের মুখে এখন স্বস্তির হাসি।

বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির আইনবিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার কায়সার কামালের উদ্যোগে ১৬০ ফুট দৈর্ঘ্য ও ৬ ফুট প্রস্থের এ সাঁকোটি নির্মিত হয়। মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) দুপুরে আনুষ্ঠানিকভাবে সাঁকোটির উদ্বোধন করা হয়।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ডাইয়ারকান্দা, কৃষ্টপুর, বালুচান্দা, শান্তিনগরসহ আশপাশের সাতটি গ্রামের প্রায় চার থেকে পাঁচ হাজার মানুষ এতদিন সেতুর অভাবে চরম ভোগান্তিতে ছিলেন। প্রতিদিন ঝুঁকি নিয়ে নৌকায় নদ পার হতে হতো, বিশেষ করে শিক্ষার্থীদের বিদ্যালয়ে যাতায়াত ছিল অত্যন্ত বিপজ্জনক।

ব্যারিস্টার কায়সার কামালের দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে তিনি দ্রুত স্বেচ্ছাশ্রমের ভিত্তিতে বাঁশের সাঁকো নির্মাণের উদ্যোগ নেন। স্থানীয় নেতাকর্মী ও গ্রামবাসীর সহযোগিতায় কয়েকদিনের মধ্যেই নির্মাণকাজ শেষ হয়।

রংছাতি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আনিছুর রহমান পাঠান বাবুল বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে স্থায়ী সেতুর দাবি জানিয়েও কোনো সাড়া পাইনি। কায়সার কামাল ভাইয়ের উদ্যোগে সাঁকোটি নির্মাণ হওয়ায় এখন মানুষ নিরাপদে চলাচল করতে পারছে।’

বালুচান্দা গ্রামের এক শিক্ষার্থীর অভিভাবক জানান, ‘আগে সন্তানদের বিদ্যালয়ে পাঠিয়ে সবসময় ভয় থাকত, এখন আর সেই দুশ্চিন্তা নেই। আমরা কায়সার কামাল ভাইয়ের প্রতি কৃতজ্ঞ।’

ব্যারিস্টার কায়সার কামাল বলেন, ‘দুর্গাপূজার সময় এলাকাটি পরিদর্শনে গিয়ে শিক্ষার্থীদের কষ্টের কথা শুনে সঙ্গে সঙ্গেই সাঁকো নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেই। এখন শুধু ছাত্রছাত্রী নয়, হিন্দু সম্প্রদায়ের শ্মশানে যাতায়াতেও এ সাঁকো বড় সুবিধা এনে দিয়েছে।’ তিনি আরও বলেন, ‘মানবতার কল্যাণে এবং জনহিতকর কাজে এ ধরনের উদ্যোগ আমরা ভবিষ্যতেও অব্যাহত রাখব।’
 

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!