বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

প্রকাশিত: অক্টোবর ২৯, ২০২৫, ০৭:৩৪ পিএম

বিচারপ্রার্থীর ওপর হামলা মামলার আসামি নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক

নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি

প্রকাশিত: অক্টোবর ২৯, ২০২৫, ০৭:৩৪ পিএম

নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সাখায়াত হোসেন

নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সাখায়াত হোসেন

নারায়ণগঞ্জের আদালতপাড়ায় শিশু সন্তানদের সামনে বিচারপ্রার্থী বাবা ও মাকে মারধরের ঘটনায় মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সাখায়াত হোসেনসহ ১৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছে। হামলার শিকার রাজিয়া সুলতানা বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।

আসামিরা হলেন: মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক সাখাওয়াত হোসেন খান (৫০), সাত্তারের ছেলে ইসমাইল (৪৬), হিরন (৩৮), শাহালম (৪৮), টিটু (৫০), রাসেল ব্যাপারি (৩৫), অ্যাডভোকেট খোরশেদ আলম (৪০), অ্যাডভোকেট আল আমিন (৩৯), অ্যাডভোকেট বিল্লাল হোসেন (৩৮)। এ ছাড়া অজ্ঞাত আরও ৪/৫ জনকে আসামি করা হয়েছে।

মঙ্গলবার দুপুরে মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ফতুল্লা মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার হোসেন।

মামলার বাদী রাজিয়া সুলতানা জানান, ‘আজকে থানা থেকে আমাকে ফোন করে জানানো হয়েছে যে মামলাটি নেওয়া হয়েছে। আমরা থানা থেকে মামলার কপিটি সংগ্রহ করেছি।’

নারায়ণগঞ্জ জেলার পুলিশ সুপার (এসপি) মো. জসিম উদ্দিন জানান, এ ঘটনায় মামলা নেওয়া হয়েছে। পুলিশ তদন্ত করে ব্যবস্থা নেবে।

এর আগে মামলার বাদী রাজিয়া সুলনার স্বামী ইরফান মিয়া (৪২) রোববার একটি মামলার শুনানিতে অংশ নিতে আদালতে গেলে তার ওপর হামলা চালান অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন খানের জুনিয়র আইনজীবী ও মুহুরি। এতে আহত হন মো. ইরফান মিয়া, তার স্ত্রী রাজিয়া সুলতানা (৩৮) ও তাদের দুই সন্তান। এ ঘটনার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।

রাতেই রাজিয়া সুলতানা বাদী হয়ে আইনজীবী সাখাওয়াত হোসেনসহ ৯ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত ৪ থেকে ৫ জনের বিরুদ্ধে ফতুল্লা মডেল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। তবে মামলা করতে গেলে এজাহারে আপত্তি জানায় পুলিশ। পরে রাত ২টার দিকে ফতুল্লা থানা গেটের সামনে শিশুসন্তানকে নিয়ে বসে কান্নাকাটি করতে থাকেন রাজিয়া সুলতানা।

তিনি বলতে থাকেন, ‘নারায়ণগঞ্জের এসপি, সার্কেল এসপি, ওসি কেউ আমার মামলা নেয় নাই। এখানে কেউ আসবেন না, এখানে কোনো বিচার নাই। মামলা না নেওয়া পর্যন্ত আমি থানার গেট থেকে যাব না’।

এক পর্যায়ে পুলিশ রাজিয়া সুলতানার অভিযোগটি মামলা হিসেবে রেকর্ড করতে বাধ্য হয়।

এদিকে হামলার ঘটনার সঙ্গে কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই বলে দাবি করেছেন অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন খান। আসন্ন নির্বাচনকে ঘিরে ক্লিন ইমেজ নষ্ট করতে এই ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে বলে দাবি করেন তিনি।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!