মঙ্গলবার, ১৭ জুন, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ১৭, ২০২৫, ০৪:৩৩ পিএম

সিট বাণিজ্য, লঞ্চের মধ্যে বিএনপি নেতাকে যাত্রীদের কিল-ঘুষি

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ১৭, ২০২৫, ০৪:৩৩ পিএম

লঞ্চে উত্তেজিত যাত্রীরা। ছবি- সংগৃহীত

লঞ্চে উত্তেজিত যাত্রীরা। ছবি- সংগৃহীত

বরিশালের ‍হিজলায় ঢাকাগামী লঞ্চে ডেকের সিট বাণিজ্য করতে গিয়ে যাত্রীদের হামলার স্বীকার হয়েছেন খালেক মাঝি নামে এক বিএনপি নেতা।

সোমবার (১৬ জুন) দুপুরে উপজেলার হরিনাথপুর ইউনিয়নের শৌলা লঞ্চঘাটে এ ঘটনা ঘটে। পরে লঞ্চের বিক্ষুব্ধ যাত্রীদের রোষানলে ওই বিএনপি নেতা তার সহযোগীদের নিয়ে দ্রুত সটকে পড়েন।

খালেক মাঝি হিজলা উপজেলার হরিনাথপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক। 

লঞ্চে থাকা মেহেদী হাসানসহ অন্যান্য যাত্রীরা অভিযোগ করে বলেন, সোমবার মুলাদীর মৃধারহাট থেকে এমভি জানডা নামের একটি লঞ্চ যাত্রী নিয়ে ঢাকার উদ্দেশে রওনা হয়। লঞ্চটি হিজলার হরিনাথপুরের শৌলা লঞ্চঘাটে নোঙর করার পর ওই ঘাট থেকে ওঠা যাত্রীরা লঞ্চের ডেকে বসার চেষ্টা করেন। 

তিনি বলেন, এ সময় পূর্ব থেকে লঞ্চের ডেকে বিছিয়ে রাখা চাঁদর থেকে এক হাজার টাকা করে উত্তোলন করছিলেন হিজলার হরিনাথপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক খালেক মাঝি ও তার সহযোগীরা।

বিএনপি নেতা খালেক মাঝি। ছবি- সংগৃহীত

তিনি আরও অভিযোগ করেন, তবে লঞ্চে ওঠা একাধিক যাত্রী টাকা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে খালেক মাঝি ও তার লোকজনে যাত্রীদের মারধর শুরু করেন। এতে লঞ্চের কমপক্ষে ১৫ জন নারী-পুরুষ যাত্রী আহত হন। এসময় লঞ্চে থাকা অন্যান্য যাত্রীরা ক্ষিপ্ত হয়ে বিএনপি নেতা খালেক মাঝি ও তার সহযোগীদের ওপর পাল্টা হামলা চালান।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক লঞ্চ কর্মচারী জানিয়েছেন, শৌলা লঞ্চঘাটে খালেক মাঝিকে চাঁদা না দিলে সাধারণ যাত্রীরা ডেকে বসতে পারেন না। তাঁরা (লঞ্চ কর্মচারী) খালেক মাঝির কাছে অনেকটা জিম্মি।

চাঁদর বিছিয়ে সিট বাণিজ্যের অভিযোগ অস্বীকার করেছেন খালেক মাঝি। তিনি বলেন, লঞ্চের মধ্যে গোলযোগ দেখে আমি থামাতে গিয়েছিলাম। এ সময় লঞ্চের যাত্রীরা আমার ওপর হামলা চালিয়ে কিল-ঘুষি মারে। তবে চাঁদাবাজির অভিযোগ সঠিক নয়।

Link copied!