শনিবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


জয়পুরহাট প্রতিনিধি

প্রকাশিত: অক্টোবর ১৮, ২০২৫, ১২:০০ পিএম

জয়পুরহাটে অবৈধভাবে নিয়োগ ৫২ কর্মচারীকে অপসারণের দাবি

জয়পুরহাট প্রতিনিধি

প্রকাশিত: অক্টোবর ১৮, ২০২৫, ১২:০০ পিএম

জয়পুরহাট পৌরসভা। ছবি-সংগৃহীত

জয়পুরহাট পৌরসভা। ছবি-সংগৃহীত

বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে জয়পুরহাট পৌরসভায় অবৈধভাবে মাস্টাররোলের মাধ্যমে ৫২ জন অতিরিক্ত কর্মচারীকে মাস্টাররোলের মাধ্যমে নিয়োগ দেওয়া হয়। এসব অতিরিক্ত কর্মচারীকে অপসারণের দাবি জানিয়েছে জয়পুরহাটের সচেতন নাগরিকবৃন্দ।

জয়পুরহাট জেলা প্রশাসক ও প্রেসক্লাবে দেওয়া পত্র থেকে জানা যায়, বিগত সরকারের সময়ে জয়পুরহাট পৌরসভায় জনবল না লাগলেও আওয়ামী লীগ কর্মীদের পুনর্বাসনের জন্য তৎকালীন মেয়র ২০১৬ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত তার ভাইসহ বিভিন্ন আত্মীয়-স্বজনসহ ৫২ জনকে মাস্টাররোলের মাধ্যমে নিয়োগ করেন। এই ৫২ জন কর্মচারীর বেতন-ভাতা বাবদ অনেক টাকা প্রতিমাসে পৌরসভার ফান্ড থেকে খরচ করা হচ্ছে। ফলে পৌরসভার টাকার অপচয় হচ্ছে।

এ ছাড়া অতিরিক্ত স্টাফের কারণে প্রশাসনও মাথা ভারি হয়ে পড়েছে। মাস্টাররোলে নিয়োগপ্রাপ্তদের মধ্যে কম্পিউটার অপারেটর, সার্ভেয়ার, অফিস সহকারী, বিদ্যুৎ হেলপার, ড্রাইভার, স্বাস্থ্যকর্মী, বিল বিতরণকারী, পাম্প চালক, সুপারভাইজরসহ বিভিন্ন পদের কর্মচারী আছে। এসব কর্মচারীর মধ্যে সবাই আওয়ামী লীগ সমর্থক হওয়ায় তারা বর্তমানে সরকারের বিরুদ্ধে কাজ করছে।

১৭০ জন সচেতন নাগরিকের স্বাক্ষরে পাওয়া লিখিত পত্র মারফত অনতিবিলম্বে পৌরসভায় আওয়ামী দোসর ৫২ জন মাস্টাররোলে নিয়োগকৃত কর্মীদের অপসারণ করে পৌরসভার ব্যয় কমানোর দাবি জানানো হয়।

এ ব্যাপারে সচেতন নাগরিক দেলোয়ার হোসেন জানান, বর্তমান সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে এসব কর্মীরা চেষ্টা করে যাচ্ছে। আওয়ামী লীগ পালিয়ে গেলেও তারা এখনো বহাল তবিয়তে চাকরি করে বেতন নিচ্ছে। আমাদের ট্যাক্সের টাকায় তাদের বেতন দেওয়া হয়। এত বেশি কর্মীর প্রয়োজন নাই। জনগণের ট্যাক্স বৃদ্ধি না করে কর্মী কমালে পৌরসভার উন্নয়ন বৃদ্ধি পাবে।

এ ব্যাপারে জয়পুরহাট পৌরসভার ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী কর্মকর্তা আবু জাফর মো. রেজা জানান, আমরা একটি দরখাস্ত পেয়েছি। আমাদের পক্ষ থেকে বিষয়টি মন্ত্রণালয়ে জানানো হয়েছে। মন্ত্রণালয় থেকে চিঠি আসলে আমরা পরবর্তীতে সেই অনুযায়ী ব্যবস্থা নেব। যদি মন্ত্রণালয় থেকে চিঠি আসতে দেরি হয় তাহলে আমরা আগামী মাসিক সভায় বিষয়টি এজেন্ডা আকারে উপস্থাপন করে ব্যবস্থা গ্রহণ করব।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!