বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২, ২০২৫, ০৬:৫২ পিএম

সাংবাদিক নির্যাতন মামলায় সাবেক ডিসি সুলতানা কারাগারে

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২, ২০২৫, ০৬:৫২ পিএম

সাবেক জেলা প্রশাসক (ডিসি) সুলতানা পারভীন। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

সাবেক জেলা প্রশাসক (ডিসি) সুলতানা পারভীন। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

সাংবাদিক নির্যাতন মামলায় কুড়িগ্রামের সাবেক জেলা প্রশাসক (ডিসি) সুলতানা পারভীনের জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে জেল হাজতে পাঠিয়েছেন আদালত।

মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) দুপুরে কুড়িগ্রাম জেলা দায়রা জজ আদালতে জামিন প্রার্থনা করলে জেলা ও দায়রা জজ মোছা. ইসমত আরা তার আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, সাবেক জেলা প্রশাসক সুলতানা পারভীন পাঁচ বছর আগে কুড়িগ্রামে দায়িত্বকালীন অবস্থায় অনলাইন নিউজ পোর্টাল বাংলা ট্রিবিউন-এর কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি আরিফুল ইসলাম রিগানকে ভ্রাম্যমান আদালত বসিয়ে তার বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে অমানবিক নির্যাতন করেন এবং মাদক মামলা দায়ের করেন।

পরে নির্যাতিত সাংবাদিক আরিফুল ইসলাম রিগান বাদী হয়ে ২০২০ সালের ৩১ মার্চ জেলা প্রশাসক সুলতানা পারভীনকে প্রধান আসামি করে চার জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।

এর আগে হাইকোর্ট থেকে সুলতানা পারভীন জামিন পান। কিন্তু আজ মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) স্থানীয় জামিন প্রার্থনা করতে আদালতে হাজির হলে বিচারক তার আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

উল্লেখ্য, ২০২০ সালের মার্চ মাসে মধ্যরাতে বাড়িতে হানা দিয়ে জেলা প্রশাসকের মোবাইল কোর্ট আরিফুল ইসলামকে তার বাড়ি থেকে তুলে আনে। রাত দুইটার দিকে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ভ্রাম্যমান আদালত বসিয়ে তাকে মাদক মামলায় এক বছরের কারাদণ্ড ও ৫০ হাজার টাকা জরিমানা দেন। পরে সাংবাদিকের আন্দোলনের মুখে পরদিন জেলা প্রশাসন তাকে নিঃশর্তে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়।

ভুক্তভোগী সাংবাদিকের আইনজীবী অ্যাডভোকেট আজিজুর রহমান দুলু বলেন, ‘চার্জশিটের প্রধান আসামি সুলতানা পারভীনকে কারাগারে পাঠানোর মাধ্যমে আমরা প্রাথমিক ও সুষ্ঠু রায় পেয়েছি।’

Link copied!