শুক্রবার, ১২ ডিসেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ১২, ২০২৫, ০১:২৪ পিএম

শিশু সাজিদের প্রেসক্রিপশনে কী লিখেছিলেন চিকিৎসক?

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ১২, ২০২৫, ০১:২৪ পিএম

ছবি : রূপালী বাংলাদেশ

ছবি : রূপালী বাংলাদেশ

রাজশাহীর তানোরে ৩২ ঘণ্টার দীর্ঘ চেষ্টার পর গভীর নলকূপ থেকে উদ্ধার করা শিশু সাজিদকে হাসপাতালে নেওয়া হলেও শেষ পর্যন্ত বাঁচানো সম্ভব হয়নি।

বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) রাত ৯টা ৪০ মিনিটে তানোর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

চিকিৎসক ডা. বার্নাবাস হাসদা জানান, হাসপাতালে আনার আগেই শিশুটি মারা গিয়েছিল। অতিরিক্ত ঠান্ডা ও পর্যাপ্ত অক্সিজেন না পাওয়ার কারণেই তার মৃত্যু হয়েছে।

দায়িত্বপ্রাপ্ত মেডিকেল অফিসার বলেন, শিশুটির ভাইটাল সাইন পরীক্ষা করার সময় কোনো পালস বা রক্তচাপ পাওয়া যায়নি। পরবর্তীতে ইসিজি করার মাধ্যমেই তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়।

ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম চৌধুরী জানান, শিশুটি উদ্ধার হওয়ার সময় অচেতন ছিল।

তার দেহ তুলে ধরার মুহূর্তে উদ্ধারকারী দল আবেগাপ্লুত হয়ে পড়ে। দ্রুত হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

তিনি আরও বলেন, এটি কোনো সাধারণ উদ্ধার অভিযান ছিল না। পাইপের ব্যাস মাত্র ৬-৮ ইঞ্চি হওয়ায় পুরো প্রক্রিয়াই ছিল অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। স্থানীয়দের চেষ্টার ফলে পাইপে মাটি ও খড়কুটো পড়ে শিশুটি আরও চাপে পড়ে যায়।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, বুধবার (১০ ডিসেম্বর) দুপুরে পাচন্দর ইউনিয়নের কোয়েলহাট পূর্বপাড়া গ্রামে সাজিদ নিখোঁজ হয়। জমি থেকে মাটি আনার সময় একটি ট্রলি আটকে গেলে শিশুটি মায়ের কোল থেকে নেমে সেখানে হাঁটতে শুরু করে।

এক পর্যায়ে সে পরিত্যক্ত গভীর নলকূপের গর্তে পড়ে যায়। এরপর ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা দীর্ঘ ৩২ ঘণ্টা ধরে উদ্ধার অভিযান চালান।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!