শনিবার, ১২ জুলাই, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


নিজস্ব প্রতিবেদক, রংপুর

প্রকাশিত: আগস্ট ২৬, ২০২৪, ০৬:০৬ পিএম

শেখ হাসিনা-রেহানাসহ ৭৫১ জনের নামে আরোও দুটি মামলা

নিজস্ব প্রতিবেদক, রংপুর

প্রকাশিত: আগস্ট ২৬, ২০২৪, ০৬:০৬ পিএম

শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা। ছবি: সংগৃহীত

শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা। ছবি: সংগৃহীত

রংপুর: রংপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে পুলিশ ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সঙ্গে সংঘর্ষের ঘটনায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার বোন শেখ
রেহানাসহ ৪৫১ জন নামীয় আসামি ও অজ্ঞাত আরও ২০০ থেকে ৩০০ জনের নামে মামলা হয়েছে।

রোববার বিকেলে রংপুর মেট্রোপলিটন কোতোয়ালি আমলি আদালতে মামলাটি দায়ের করেছেন দোকান শ্রমিক মমদেল হোসেন ওরফে মমদেল । অপরদিকে পুলিশের গুলিতে ফল বিক্রেতা মেরাজুল ইসলাম নিহতের ঘটনায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ৩০ জনের নাম উল্লেখ করে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট
কোতয়ালী আমলী আদালতে এ হত্যা মামলা দায়ের করেন মেরাজুল ইসলামের স্ত্রী নাজমিম ইসলাম। আদালত মামলা দুটি আমলে নিয়ে কোতয়ালী থানাকে পূর্বের মামলার সঙ্গে তদন্ত করার নির্দেশ দিয়েছে।

মামলার অন্য আসামিরা হলেন, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, সাবেক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, সাবেক আইজিপি আব্দুল্লাহ আল মামুনসহ রংপুর মেট্রোপলিটন ও জেলা পুলিশের উদ্ধর্তন কর্মকর্তারা এবং জেলা পুলিশের দেড়শ পুলিশ সদস্য ও অজ্ঞাত আসামি রয়েছে।

মামলায় উল্লেখ করা হয়, গত ১৯ জুলাই সন্ধ্যা ছাত্র-জনতার শান্তিপূর্ণ মিছিল সিটি কর্পোরেশনের ফুট ওভার ব্রিজের কাছে আসে। এ সময় আসামিরা অস্ত্র-স্বস্ত্রে সজ্জিত হয়ে বেআইনীভাবে মিছিলে বাধা দেয়। মিছিলটি এগিয়ে যেতে থাকলে রংপুর পুলিশ সুপার সতর্ক না করে পুলিশের এপিসিতে উঠে গুলি ও ইটপাটকেল ছোড়ার নির্দেশ দেন। এ সময় আসামিরা তাদের হাতে থাকা আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে এলোপাতারি গুলি ও ইটপাটকেল মারতে শুরু করে। এরই এক পর্যায়ে মেরাজুল ইসলাম গুলিবিদ্ধ হয়ে মাটিতে লুটিয়ে অপর মামলার আবেদন সূত্রে জানা যায়, গত ১৯ জুলাই বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে সিটি বাজার এলাকায় পুলিশ ও আওয়ামী লীগ এবং অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীদের সঙ্গে ছাত্র-জনতার সংঘর্ষ হয়। সংঘর্ষচলাকালে পুলিশের গুলিতে বাদী মমদেল হোসেনের বাম পায়ের হাঁটুর নিচের অংশ গুঁড়ো হয়ে যায়। এ ছাড়াও হাতে ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে গুলি লাগে। পরে তাকে রংপুর থেকে ঢাকায় পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে তার বাম পায়ের হাঁটুর নিচের অংশ ও হাতের আঙুল কেটে ফেলা হয়। জাহাঙ্গীর আলম বাদল রংপুর।

আরবি/জেডআর

Shera Lather
Link copied!