সোমবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


নীলফামারী প্রতিনিধি

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ৮, ২০২৫, ০৫:২৯ পিএম

সেচ সংকট নিরসনে বুড়ি তিস্তা নদী খননের দাবি কৃষকদের

নীলফামারী প্রতিনিধি

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ৮, ২০২৫, ০৫:২৯ পিএম

জলঢাকা-ডিমলা সড়কের কালিগঞ্জ বাজারে বুড়ি তিস্তা নদী খননের দাবিতে কৃষকদের মানববন্ধন। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

জলঢাকা-ডিমলা সড়কের কালিগঞ্জ বাজারে বুড়ি তিস্তা নদী খননের দাবিতে কৃষকদের মানববন্ধন। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

নীলফামারীর জলঢাকায় বুড়ি তিস্তা নদী খনন করে সেচ সুবিধা নিশ্চিতের দাবিতে মানববন্ধন ও সড়ক অবরোধ কর্মসূচি পালন করেছেন স্থানীয় কৃষকেরা।

সোমবার (৮ ডিসেম্বর) দুপুরে জলঢাকা-ডিমলা সড়কের কালিগঞ্জ বাজার এলাকায় ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন শেষে তারা সড়ক অবরোধে অংশ নেন। এতে প্রায় তিন ঘণ্টা ওই সড়কে যান চলাচল বন্ধ থাকে।

এতে বক্তব্য দেন: শফিক হোসেন, জামাল, আরশাদ ইসলাম, দুলাল হোসেন, জয়নাল আলী, ফরিদ খান, সাব্বির হোসেনসহ আরও অনেকে।

কৃষকেরা জানান, প্রায় ২২ বছর ধরে তারা সেচ সুবিধা থেকে বঞ্চিত। বুড়ি তিস্তা নদী খনন না হওয়ায় সেচ খালগুলোতে পানি সরবরাহ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। ফলে কালিগঞ্জ মৌজা, গোলনা, বালাপাড়া, মীরগঞ্জ, খেরকাটি, ডিমলা সদর ইউনিয়ন, নাউতারা ও পচারহাট মৌজাসহ ৭টি ইউনিয়নে সেচ সংকট দেখা দিয়েছে।

বক্তারা দাবি করেন, নদী খনন না হওয়ায় বিদ্যুৎ ও জ্বালানি ব্যবহার করে সেচ দিতে হচ্ছে, এতে উৎপাদন খরচও বাড়ছে। সেচ খালের মাধ্যমে বিঘা প্রতি ২০০ টাকায় সেচ দেওয়া যায়। কিন্তু খালে পানি না থাকায় তাদের দুই থেকে আড়াই হাজার টাকা খরচ হচ্ছে সেচের পেছনে। দ্রুত বুড়ি তিস্তা খননের দাবি জানিয়ে তারা বলেন, দাবি বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।

জলঢাকা-ডিমলা সড়কের কালিগঞ্জ বাজারে বুড়ি তিস্তা নদী খননের দাবিতে কৃষকদের মানববন্ধন। ছবি- রূপালী বাংলাদেশ

এ বিষয়ে নীলফামারী পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. আতিকুর রহমান বলেন, ‘বুড়ি তিস্তার জলাধার খনন প্রকল্প দীর্ঘদিন ধরে ঝুলে আছে। একটি স্বার্থান্বেষী মহল তাদের স্বার্থ আদায়ের জন্য এই কাজে বাধা প্রদান করছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘এই প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে প্রতি বছর অতিরিক্ত ফসল উৎপাদন হবে ২৬ লাখ মেট্রিক টন, সাড়ে ১৫ কোটি টাকার জ্বালানি সাশ্রয় হবে। আর এতে পরিবেশেরও ভারসাম্য রক্ষা হবে। কাজটি কীভাবে শুরু করা যায়, সে বিষয়ে জেলা প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা চলছে।’

Link copied!