সোমবার, ২০ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


নোয়াখালী প্রতিনিধি

প্রকাশিত: অক্টোবর ২০, ২০২৫, ০২:৩২ পিএম

পুলিশের কাছ থেকে আসামি ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা, এসআই হেনস্তা 

নোয়াখালী প্রতিনিধি

প্রকাশিত: অক্টোবর ২০, ২০২৫, ০২:৩২ পিএম

পুলিশের কাছ থেকে আসামি ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টার ঘটনায় এসআই হেনস্তা 

পুলিশের কাছ থেকে আসামি ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টার ঘটনায় এসআই হেনস্তা 

নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক ইসমাইল হোসেন ইলিয়াস ও স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকর্মীদের নেতৃত্বে দুই দফায় পুলিশের কাছ থেকে আসামি ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। এ সময় হাতিয়া থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মিনহাজুল আবেদিনকে শারীরিকভাবে হেনস্তা করা হয়।

সোমবার (২০ অক্টোবর) সকালে এসআই মিনহাজুল আবেদিনের সাথে ধস্তাধস্তি ও চিৎকারের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার উপজেলার সুখচর ইউনিয়নের লামচরি গ্রামে একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে গ্রামের হুজুরকে দাওয়াত না দিয়ে অন্য গ্রামের হুজুর দিয়ে বিয়ে পড়ানো হয়। এ নিয়ে সমাজের মসজিদ কমিটির ক্যাশিয়ার হেলাল মাঝির সাথে কামালের ছোট ভাই ইউনিয়ন উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা শাহাব উদ্দিনের বাগবিতণ্ডা হয়। রোববার সকালে শাহাব উদ্দিন বাড়ি ফেরার পথে রবিনের দোকানের সামনে হেলাল মাঝির নেতৃত্বে কিছু লোক তাকে মারধর করে। খবর পেয়ে শাহাব উদ্দিনের ভাই মারজান ও নাজিম ঘটনাস্থলে যায়। সেখানে তাদের বেধড়ক মারধর করে তিনজনকে কুপিয়ে আহত করে। পরে তারা বাড়ি চলে গেলে লামছড়ি গ্রামের তাদের দুটি বসতঘরে হামলা ভাঙচুর করে নগদ টাকা ও স্বর্ণালংকার লুটে নেয় এবং তাদের অবরুদ্ধ করে রাখে।

পরে জাতীয় জরুরি সেবা নম্বর ৯৯৯-এ কল পেয়ে পুলিশ শাহাব উদ্দিন ও মারজানকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যায়। সেখানে উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক ইসমাইল, স্বেচ্ছাসেবক দলের সোহেল খন্দকার ও স্বপনের নেতৃত্বে পুলিশের সামনে শাহাব উদ্দিন ও তার ভাই মারজানের ওপর হামলা চালানোর চেষ্টা করে যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতাকর্মীরা। পরে হাসপাতাল থেকে থানায় নেওয়া হলে সেখানেও দ্বিতীয় দফা হামলা চালানো হয়।

এসআই মিনহাজুল আবেদিন জানান, কৃষি কর্মকর্তা শাহাব উদ্দিন ও তার ভাইকে হাসপাতাল থেকে থানায় আনার পথে যুবদলের ইসমাইল, স্বেচ্ছাসেবক দলের স্বপন ও সোহেলসহ কিছু লোকজন ছিনিয়ে নিয়ে মারধরের চেষ্টা করে। পরে সেখান থেকে থানায় আনার পর সেখানেও হামলা করে। তাদের সাথে আমাদের ধস্তাধস্তি ও হাতাহাতি হয়। এ সময় আমি পড়ে যাই।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে ইসমাইল হোসেন বলেন, আমি ও আমার লোকজন হামলাকারীদের সরানোর চেষ্টা করেছি। ইসমাইল নামে অন্য একজন এসআই মিনহাজুলের সাথে ধাক্কাধাক্কি করেছে।

অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ ইব্রাহিম জানান, ইতোমধ্যে ঘটনাটি সম্পর্কে অবগত হয়েছি। এ বিষয়ে আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
 

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!