বুধবার, ১২ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: নভেম্বর ১২, ২০২৫, ০৩:২১ পিএম

১৪ দলকে সংলাপে চায় না গণঅধিকার পরিষদ

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: নভেম্বর ১২, ২০২৫, ০৩:২১ পিএম

গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান। ছবি- সংগৃহীত

গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান। ছবি- সংগৃহীত

আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দ্বাদশ নির্বাচনে অংশ নেওয়াদের স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবেও নির্বাচন করার সুযোগ চায় না গণঅধিকার পরিষদ (জিওপি)। পাশাপাশি জাতীয় পার্টিসহ আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে থাকা ১৪ দলকে নির্বাচন কমিশনের সংলাপে না ডাকার দাবি জানিয়েছে দলটি।

বুধবার (১২ নভেম্বর) প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের কাছে দলটির সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খানের নেতৃত্বাধীন প্রতিনিধি দল এই স্মারকলিপি প্রদান করে।

রাশেদ খান সাংবাদিকদের বলেন, তারা চান না আগামী ফেব্রুয়ারির নির্বাচন বিতর্কিত বা বানচাল হোক। তাদের উদ্বেগ, আওয়ামী লীগ ও তার সমর্থকরা কোনো ষড়যন্ত্র করে আবারও ‘আরেকটি ১/১১’ পরিস্থিতি তৈরি করার চেষ্টা করতে পারে।

রাশেদ খান জানান, তাদের মূল দাবি হচ্ছে যারা আগে আওয়ামী লীগের পদে ছিলেন, যারা দলীয়ভাবে ক্ষমতাসীন অবস্থায় অপপ্রয়োগে লিপ্ত ছিলেন এবং যারা ২০২৪ সালের ডামি/স্বতন্ত্র নির্বাচন মাধ্যমে গণতন্ত্রকে অবমূল্যায়ন করেছেন, তাদের আগামী নির্বাচনে অংশ নেওয়ার অনুমতি দেয়া হবে না।

সাক্ষাতের পর রাশেদ খান বলেন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার তাদের বক্তব্য মনোযোগ সহকারে শুনেছেন এবং আশ্বাস দিয়েছেন যে বিষয়টি কমিশনের বৈঠকে আলোচনা করা হবে। তিনি আরও জানান, আগামী দিনে ইসি আয়োজন করতে যাওয়া সংলাপে তথ্যভিত্তিক ও ন্যায়সঙ্গত অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে তারা বিশেষভাবে লক্ষ্য রাখছেন।

রাশেদ খান বলেন, নির্বাচন কমিশন যে সংলাপের আয়োজন করছে, তাতে কোনোভাবেই ফ্যাসিবাদী দোসর বা ২০২৪ সালের ডামি নির্বাচনে অংশ নেওয়া দলের প্রতিনিধিদের ডাকা উচিত নয়। সরকার গঠিত কোনও জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যেখানে তাদের আমন্ত্রণ দেয়নি, সেখানে নির্বাচন কমিশন কেবল নিবন্ধন বা আইনের অজুহাতে তাদের সংলাপে আহবান করতে পারে না।

নির্বাচন কমিশনের ঐতিহাসিক দায়িত্বের কথা স্মরণ করিয়ে তিনি বলেন, এই কমিশনটি গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী সময়ে জনগণের আকাঙ্ক্ষা বাস্তবায়নের জন্য গঠিত; তাই এর প্রধান লক্ষ্য হওয়া উচিত একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করা।

রাশেদ খান ইসির প্রতি আপাতত আস্থা প্রকাশ করলেও সতর্ক করে বলেন, যদি নির্বাচন কমিশন আমাদের দাবি অনুযায়ী যথাযথ পদক্ষেপ না নেয়, আমরা জনস্বার্থের কথা মাথায় রেখে রাজপথে আন্দোলন গড়ে তুলব।

Link copied!