শুক্রবার, ০৬ জুন, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ৪, ২০২৫, ০২:০৭ পিএম

খুলনার নর্থ ওয়েস্টার্ন ইউনিভার্সিটি দখল করে নেওয়ার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ৪, ২০২৫, ০২:০৭ পিএম

ছবি: সংগৃহীত

ছবি: সংগৃহীত

খুলনার নর্থ ওয়েস্টার্ন ইউনিভার্সিটির অংশীদার না হয়েও বিশ্ববিদ্যালয়টি দখল করে নিজেকে ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান হিসেবে ঘোষণা দিয়েছেন মো. মিজানুর রহমান।  

মঙ্গলবার (৩ জুন) রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি হলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্যরা। 

বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সিরাজুল হক চৌধুরী সংবাদ সম্মেলনে বলেন, মিজানুর রহমান এ পদ বাগিয়ে নিতে সাবেক চেয়ারম্যানকে না জানিয়েই গোপন সভা করে নিজেকে নির্বাচিত করেছেন। 

সোমবার (২৬ মে) নর্থ ওয়েস্টার্ন ইউনিভার্সিটির রেজিস্ট্রার (চলতি দায়িত্ব) ড. সাহিদা খানম স্বাক্ষরিত পত্রে তাকে চেয়ারম্যান নির্বাচনের বিষয়টি জানানো হয়। পত্রে বলা হয়, গত ২১ মে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৭৩তম ট্রাস্টি বোর্ডের সভায় মো. মিজানুর রহমানকে চেয়ারম্যান হিসেবে নির্বাচিত করা হয়েছে।

তবে বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সিরাজুল হক চৌধুরী বলেন, ‘আমাকে কিছু না জানিয়ে মিটিং করা হয়েছে। ওই মিটিংয়ে অধিকাংশ ট্রাস্টি মেম্বার উপস্থিত ছিলেন না, আর যারা উপস্থিত ছিলেন তাদের সঙ্গে চেয়ারম্যান পরিবর্তন প্রসঙ্গে কোনো আলোচনাও করা হয়নি।’

মো. মিজানুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়টির অনুমোদিত অংশীদার নন। তাই ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান হওয়ার কারণে বিপদে পড়তে পারে বিশ্ববিদ্যালয়টি। একইসঙ্গে বিভিন্ন আইনগত বিপাকে পড়তে পারেন হাজার হাজার শিক্ষার্থী।

উল্লেখ্য, বিশ্ববিদ্যালয়টিতে আঠারোজন ট্রাস্টি ছিলেন। তবে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) নিয়ম অনুযায়ী, সর্বোচ্চ ২১ জন ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য হতে পারবেন।

সর্বশেষ তিনজন ট্রাস্টির পদ পূরণের জন্য ২০২৫ সালের ৩০ জানুয়ারি মো. মিজানুর রহমান, সৈয়দ হাফিজুর রহমান ও মো. আজিজুল হকের নাম ট্রাস্টি হিসেবে অন্তর্ভুক্ত করার জন্য যৌথ মূলধন কোম্পানি ও ফার্মসমূহের পরিদপ্তরে (আরজেএসসি) পাঠানো হয়। তবে আরজেএসসি থেকে তাদের এখনো ট্রাস্টি হিসেবে অনুমোদন করেনি।

Link copied!