সোমবার, ০৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ৭, ২০২৫, ১১:৩৩ পিএম

রাকসুতে ছাত্রদলের প্যানেলে লড়বেন জাতীয় দলের ফুটবলার নার্গিস

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ৭, ২০২৫, ১১:৩৩ পিএম

জাতীয় নারী ফুটবল দলের খেলোয়াড় মোছা. নার্গিস খাতুন। ছবি- সংগৃহীত

জাতীয় নারী ফুটবল দলের খেলোয়াড় মোছা. নার্গিস খাতুন। ছবি- সংগৃহীত

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে ছাত্রদল মনোনীত প্যানেল থেকে ক্রীড়া সম্পাদক পদে লড়বেন জাতীয় নারী ফুটবল দলের খেলোয়াড় মোছা. নার্গিস খাতুন।

রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১২টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারের সামনে এক সংবাদ সম্মেলনে ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আমানউল্লাহ আমান প্যানেল ঘোষণা করেন।

নার্গিস রাবির ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। ২০১৪ সাল থেকে পেশাদার ফুটবলার হিসেবে খেলছেন তিনি। ক্যাম্পিংয়ের সময় কঠোর শৃঙ্খলার মধ্যে থাকতে হতো তাকে। সপ্তাহে একদিন মোবাইল ফোন ব্যবহারের অনুমতি মিলত। নিয়ম ও শৃঙ্খলার মধ্য দিয়ে নার্গিস পুরো মনোযোগ ফুটবলে দিয়েছেন।

তিনি বাংলাদেশ জাতীয় নারী ফুটবল দলের পাশাপাশি অনূর্ধ্ব-১৪, অনূর্ধ্ব-১৬, অনূর্ধ্ব-১৭ ও অনূর্ধ্ব-১৯ জাতীয় নারী দলের হয়ে দেশের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। এ ছাড়া বসুন্ধরা কিংস নারী দলের হয়ে খেলেছেন।

সংবাদ সম্মেলনে নার্গিস খাতুন বলেন, ‘ছাত্রদল আমাকে তাদের প্যানেলে অন্তর্ভুক্ত করেছে, এ জন্য তাদের ধন্যবাদ। ছাত্রদল নারীদের সম্মান করে এবং ক্রীড়াকে উৎসাহিত করে। তাদের প্যানেলে যুক্ত হয়ে ভালো লাগছে।’

তিনি আরও বলেন, ‘আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলোয়াড়দের সমস্যা এবং তাদের প্রাপ্যতা খুব কাছ থেকে লক্ষ করেছি। একজন শিক্ষার্থী পড়াশোনার পাশাপাশি বিভাগ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য প্রতিনিধিত্ব করে। কিন্তু অনেক সময় তারা বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা থেকে বঞ্চিত হন।’

নার্গিস বলেন, ‘অনেক খেলোয়াড় আছেন, যাদের সক্ষমতা আছে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিশ্ববিদ্যালয়কে প্রতিনিধিত্ব করার, কিন্তু সুযোগ-সুবিধা সীমিত। অনেক মেয়েকে দেখেছি যারা খেলতে চায় কিন্তু যথাযথ সুযোগ পাচ্ছে না।’

নির্বাচিত হলে শিক্ষার্থীদের জন্য পরিকল্পনার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের গণ্ডি ছাড়িয়ে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বিশ্ববিদ্যালয়কে খেলাধুলায় প্রতিনিধিত্ব করানো, মেয়েদের জন্য জিমনেসিয়ামের মাঠ পুনরায় চালু করা, প্রতিটি ডিপার্টমেন্ট এবং হলে ছেলেদের পাশাপাশি মেয়েদের খেলাধুলায় অংশগ্রহণ নিশ্চিত করা এবং প্রতিটি আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় প্রতিযোগিতায় শিক্ষার্থীদের প্রাপ্যতা ও সুযোগ-সুবিধা নিশ্চিত করা আমার প্রধান লক্ষ্য।’

Link copied!