শনিবার, ২১ জুন, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিনোদন ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ২০, ২০২৫, ০৯:৩৬ পিএম

‘অশিক্ষিত’ বলায় সার্টিফিকেট দেখিয়ে দিলেন অভিনেত্রী

বিনোদন ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ২০, ২০২৫, ০৯:৩৬ পিএম

ভারতীয় অভিনেত্রী মধুবনী গোস্বামী। ছবি - সংগৃহীত

ভারতীয় অভিনেত্রী মধুবনী গোস্বামী। ছবি - সংগৃহীত

‘ছেলেকে দেখিয়ে রান্না করেই সংসার চলে’- ভ্লগ করার কারণে এমন মন্তব্য শুনতে হলে কেউ হয়তো লজ্জায় মাথা নিচু করে থাকতেন, কেউ-বা হয়ত রেগে যেতেন।

কিন্তু ভারতীয় অভিনেত্রী মধুবনী গোস্বামী সে দলে নন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মাধ্যমিক পরীক্ষার রেজাল্ট তুলে ধরে সোজাসাপটা বার্তা দিলেন- ‘পড়াশোনা করে পাস করেছি, ট্রলদের মতো অলস গালাগালি করে নয়।’

ভারতের বাংলা ধারাবাহিক ‘ভালোবাসা ডট কম’-এর ‘তোড়া’ চরিত্রে অভিনয় করে বহু দর্শকের মনে জায়গা করে নিয়েছিলেন মধুবনী। এখন আর টেলিভিশনে নিয়মিত দেখা না গেলেও ইউটিউব ও ইনস্টাগ্রাম ভ্লগের মাধ্যমে অনুরাগীদের সঙ্গে যোগাযোগ রেখে চলেছেন তিনি। কিন্তু সেই সক্রিয়তাই হয়ে দাঁড়িয়েছে কিছু মানুষের চোখের কাঁটা। 

সম্প্রতি একাধিক ট্রলের শিকার হন তিনি ও তার পরিবার। কেউ লিখেছে- ‘ছেলেকে দেখিয়ে রান্না করেই খেতে হচ্ছে’, কেউ মন্তব্য করেছে- ‘অশিক্ষিত’, ‘শিক্ষাগত যোগ্যতা নেই’। 

এসব দেখে চুপ থাকেননি তিনি। স্বামী রাজা গোস্বামীর সঙ্গে একযোগে প্রকাশ করলেন নিজেদের মাধ্যমিক পরীক্ষার রেজাল্ট। যেন বললেন- ‘এই নাও, দেখে নাও, অশিক্ষিত কাকে বলে!’

একটি গণমাধ্যমকে দেওয়া মন্তব্যে মধুবনী বলেন, ‘অনেকে ভাবছেন আমরা রেগে গেছি। আসলে তা নয়। কিছু মানুষ এমন নিচু স্তরের মন্তব্য করেন, তাদের চুপ করানোর জন্যই রেজাল্ট শেয়ার করেছি।’

নেটিজেনদের অনেকেই প্রশংসা করছেন এই উদ্যোগের। একজন লিখেছেন, ‘অভিনেতা হলে কি পড়াশোনা করা মানা?’ আরেকজন মন্তব্য করেছেন- ‘সোশ্যাল মিডিয়া এখন যেন সবার কিচেন! কে কী রান্না করছে, সবাই জ্ঞান দিতে আসে।’

যারা ভুলে গেছেন, মনে করিয়ে দেওয়া ভালো- ‘ভালোবাসা ডট কম’ সিরিয়ালেই প্রথম পর্দায় প্রেম শুরু হয়েছিল ‘ওম’ ও ‘তোড়া’র। পরে তা বাস্তব জীবনেও পরিণয়ে গড়ায়। এখন তারা এক সন্তানসহ সুখী পরিবারে দিন কাটাচ্ছেন।

এ ঘটনা আরও একবার চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিল- পড়াশোনা শুধু সার্টিফিকেটে নয়, প্রয়োজনে ট্রল থামাতেও লাগে! আর ট্রলকারীরা এবার যদি একটু থামেন, তাও মন্দ হয় না।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!