বুধবার, ১৮ জুন, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ১৮, ২০২৫, ০৪:১৫ পিএম

প্রাথমিকের ৩২ হাজার শিক্ষকের পদোন্নতি কবে?

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ১৮, ২০২৫, ০৪:১৫ পিএম

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ক্লাস নিচ্ছেন শিক্ষিকা। ছবি- সংগৃহীত

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ক্লাস নিচ্ছেন শিক্ষিকা। ছবি- সংগৃহীত

বহুদিন ধরে ঝুলে আছে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৩২ হাজার প্রধান শিক্ষক পদে পদোন্নতি। এ নিয়ে শিক্ষকদের মধ্যে চরম হতাশা বিরাজ করছে। এ ছাড়া শূন্য এসব পদে সহকারী শিক্ষকদের পদোন্নতি না হওয়ায় সমসংখ্যক পদে সহকারী শিক্ষকও নিয়োগ দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। কবে হবে এই সমস্যার সমাধান তা নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন।

প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৩২ হাজার প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য। সহকারী শিক্ষকদের পদোন্নতির মাধ্যমে এ পদগুলো পূরণ করা হবে। কিন্তু টাইম স্কেল সংক্রান্ত একটি মামলায় প্রধান শিক্ষকের এসব শূন্য পদে সহকারী প্রধান শিক্ষকদের পদোন্নতি দেওয়া যাচ্ছে না।

অধিদপ্তর বলছে, প্রধান শিক্ষকের শূন্য পদগুলোতে পদোন্নতি দেওয়া হলে সমসংখ্যক সহকারী শিক্ষকের পদও শূন্য হবে। তখন সহকারী শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া যাবে ৩২ হাজার।

বর্তমানে প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোয় সহকারী শিক্ষকদের পদ শূন্য রয়েছে ৮ হাজার ৪৩টি। প্রধান শিক্ষকের ৩২ হাজার শূন্য পদে পদোন্নতি দেওয়া হলে সহকারী শিক্ষকের পদ শূন্য দাঁড়াবে ৪০ হাজারের বেশি।

এ ছাড়া সংগীত ও শারীরিক শিক্ষা বিষয়ের জন্য ৫ হাজার ১৬৬ জন সহকারী শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার কথা থাকলেও এখনও দেওয়া হয়নি।

সব মিলিয়ে প্রায় অর্ধ লাখ সহকারী শিক্ষক নিয়োগ না দেওয়ায় প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোয় পাঠদান যেমন বিঘ্নিত হচ্ছে, তেমনি সংগীত ও শারীরিক শিক্ষা বিষয়ের শিক্ষকের অভাবে শিশুদের শারীরিক ও মানসিক বিকাশ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে বলে মনে করছেন শিক্ষক ও সংশ্লিষ্টরা।

প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবু নূর মো. শামসুজ্জামান বলেন, প্রধান শিক্ষক পদে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষকের পদোন্নতি আমরা দিতে পারছি না। মামলার কারণে পদোন্নতি আটকে আছে। প্রধান শিক্ষক পদে পদোন্নতি দিতে পারলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষক পদ শূন্য হতো এবং আমরা তখন ওই পদে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ দিতে পারতাম। এ ব্যাপারে অধিদপ্তর আন্তরিক।

শিক্ষকরা বলছেন, মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তহীনতার কারণে এই সমস্যার সমাধান হচ্ছে না। আদালতের আপিলের রায়ের ওপর নির্ভর করছে সব সিদ্ধান্ত।

Link copied!