সরকার উৎখাতের ষড়যন্ত্রের মামলায় জাতীয় প্রেসক্লাব ও বিএফইউজের সাবেক সভাপতি, জনতা পার্টি বাংলাদেশের মহাসচিব বিশিষ্ট সাংবাদিক শওকত মাহমুদকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।
ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল রানা তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
এদিন বিকেলে শওকত মাহমুদকে আদালতে হাজির করে ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক আক্তার মোর্শেদ। শুনানি শেষে আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন এবং রিমান্ড আবেদনের ওপর শুনানির জন্য আগামী বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) দিন ধার্য করেন।
প্রসিকিউশন বিভাগের এসআই জিন্নাত আলী জানান, মামলার মূল নথি না থাকায় রিমান্ডের বিষয়ে শুনানি হয়নি।
এর আগে, রোববার (৭ ডিসেম্বর) বিকেলে রাজধানীর মালিবাগের বাসা থেকে জাতীয় প্রেসক্লাব ও বিএফইউজের সাবেক সভাপতি, জনতা পার্টি বাংলাদেশের মহাসচিব বিশিষ্ট সাংবাদিক শওকত মাহমুদকে হেফাজতে নেয় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।
ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান বলেন, শওকত মাহমুদ বর্তমানে ডিবি হেফাজতে ছিলেন। রোববার (৭ ডিসেম্বর) বিকেলে মালিবাগের বাসা থেকে তাকে নিয়ে আসে ডিবির একটি টিম।
শওকত মাহমুদকে হেফাজতে নেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার শফিকুল ইসলাম জানান, রমনা থানার এনায়েত করিমের মামলায় সাংবাদিক শওকত মাহমুদকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।


