শনিবার, ২৮ জুন, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ২৭, ২০২৫, ১১:৫৮ পিএম

দিবস ঘোষণার সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করছে সরকার: আসিফ মাহমুদ

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ২৭, ২০২৫, ১১:৫৮ পিএম

যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া। ছবি- সংগৃহীত

যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া। ছবি- সংগৃহীত

৫ আগস্টকে ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান দিবস’, ৮ আগস্টকে ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ এবং ১৬ জুলাইকে ‘শহীদ আবু সাঈদ দিবস’ ঘোষণা করে গত বুধবার (২৫ জুন) তিনটি পৃথক পরিপত্র জারি করে অন্তর্বর্তী সরকারের মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। কিন্তু বিশেষত ৮ আগস্টকে ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ঘোষণার পর তা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে বিতর্কের সৃষ্টি হয়। এরই প্রেক্ষিতে সরকার সিদ্ধান্তগুলো পুনর্বিবেচনার উদ্যোগ নিয়েছে।

শুক্রবার (২৭ জুন) রাত সাড়ে ৮টার দিকে মুঠোফোনে এক প্রতিক্রিয়ায় যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভুঁইয়া বলেন, ‌‘দিবসবিষয়ক সিদ্ধান্তগুলো পুনর্বিবেচনা করা হচ্ছে। ঘোষিত তিনটি দিবস নিয়েই সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে আলোচনা চলছে।’

পরিপত্র জারির একদিন পরেই এনসিপি (জাতীয় নাগরিক পার্টি)–র শীর্ষ নেতারা ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’ ঘোষণার বিরোধিতা করেন। এনসিপির দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ ফেসবুকে লিখেন, ‘নতুন বাংলাদেশের জন্ম হয়েছে ৫ আগস্ট, ৮ আগস্ট নয়। এই অর্জনকে সরকারের কুক্ষিগত করার চেষ্টা মেনে নেওয়া হবে না।’

এছাড়া এনসিপির উত্তরাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক সারজিস আলম এক ফেসবুক পোস্টে বলেন, ‘৮ আগস্ট দ্বিতীয় স্বাধীনতা শুরু হয়নি বরং সেদিন থেকে বিপ্লব বেহাতের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।’ তিনি ৫ আগস্টকেই ‘দ্বিতীয় স্বাধীনতা দিবস’ হিসেবে দাবি করেন।

এনসিপির সদস্যসচিব আখতার হোসেন আরও একধাপ এগিয়ে বলেন, ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস সেদিনই হবে, যেদিন ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’ প্রকাশ পাবে এবং মৌলিক সংস্কারের ভিত্তিতে ‘জুলাই সনদ’ কার্যকর হবে।’

এই প্রেক্ষাপটে ‘নতুন বাংলাদেশ দিবস’সহ ঘোষিত অন্যান্য দিবস বিষয়ে সরকারি সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনার বিষয়টি জনমনে ইতিবাচক প্রতিক্রিয়া তৈরি করেছে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এখন সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর মতামত এবং রাজনৈতিক বাস্তবতা বিবেচনায় সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

Link copied!