রবিবার, ২৩ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৭, ২০২৫, ০৮:২৯ পিএম

মেরুদণ্ডহীন মানবাধিকার কমিশন দেখতে চাই না: দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ২৭, ২০২৫, ০৮:২৯ পিএম

দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। ছবি- সংগৃহীত

দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য। ছবি- সংগৃহীত

বিগত সরকারের সময়ে আমাদের নখদন্তহীন মানবাধিকার কমিশন উপহার দেওয়া হয়েছিল। আমরা ওই রকম নখদন্তহীন ও মেরুদণ্ডহীন মানবাধিকার কমিশন দেখতে চাই না বলে জানিয়েছেন নাগরিক প্লাটফর্মের আহ্বায়ক ও সেন্টার ফর পলিসির ডায়লগ (সিপিডি) সম্মানীত ফেলো ড. দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য।

শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর গুলশানে একটি হোটেলে খসড়া জাতীয় মানবাধিকার কমিশন অধ্যাদেশ-২০২৫ সংক্রান্ত বিভিন্ন অংশীজনদের সঙ্গে নাগরিক সংলাপে এসব কথা বলেন তিনি।

দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলেন, বিগত সময়ে বাংলাদেশ নখদন্তহীন ও মেরুদণ্ডহীন মানবাধিকার কমিশন পেয়েছে। এবার যেন সেই ভুল আর না হয়। ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে ড. ফখরুদ্দিন আহমেদের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় এই আইনের খসড়া তৈরি হয়। পরবর্তীতে সেই আইনের ভিত্তিতেই কমিশন গঠিত হয় এবং একাধিক চেয়ারম্যান নিয়োগ পান। তবে ২০২৪ সালের ৭ নভেম্বর অধ্যাপক ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার কমিশনটি বাতিল করে দেয়। এর ফলে প্রায় এক বছর ধরে দেশে মানবাধিকার কমিশন নেই, যদিও এ সময়ে অন্যান্য কমিশন গঠন করা হয়েছে।

তিনি বলেন, জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের নামে অতীতে যে কমিশনগুলো গঠন করা হয়েছে, তা ছিল কার্যত নখদন্তহীন। যার দাঁতও নেই, কামড়ও দিতে পারে না। আমরা সেই রকম কমিশন চাই না। আমরা চাই একটি শক্তিশালী কমিশন, যা মানুষের অধিকার রক্ষায় সত্যিকার অর্থে ভূমিকা রাখতে পারবে। নতুন কমিশনের নেতৃত্বে এমন কাউকে বসানো যাবে না, যিনি মেরুদণ্ডহীন ভালো মানুষ হিসেবে পরিচিত। আমাদের প্রয়োজন সৎ, নীতিবান ও সাহসী মানুষ, যারা প্রয়োজনে সরকারের সঙ্গেও লড়াই করতে পারবেন।

নাগরিক সংলাপে আরও বক্তব্য রাখেন- গুম কমিশনের চেয়ারম্যান বিচারপতি মইনুল ইসলাম চেোধুরী, বিশিষ্ট আইনজীবী ড. শাহদীন মালিক, জামায়াত নেতা অ্যাডভোকেট মো. মতিউর রহমান আকন্দ, নারী বিষয়ক সংস্কার কমিশনের প্রধান শিরীন পারভীন হক, সুপ্রিমকোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ব্যারিস্টার সারা হোসেন, ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া, মানুষের জন্য ফাউন্ডেশনের শাহীন আনাম, মায়ের ডাকের সানজিদা ইসলাম, খন্দকার জহিরুল আলম, মানবাধিকার কর্মী সুস্মিতা চাকমা, গার্মেন্টস অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিয়াল ওয়ারকারের সভাপতি কল্পনা আক্তার প্রমুখ।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!