বৃহস্পতিবার, ১৩ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


কালীগঞ্জ (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: নভেম্বর ১৩, ২০২৫, ০৪:২৮ পিএম

লালমনিরহাটে অভিযানে আ.লীগ-ছাত্রলীগের ১৭ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

কালীগঞ্জ (লালমনিরহাট) প্রতিনিধি

প্রকাশিত: নভেম্বর ১৩, ২০২৫, ০৪:২৮ পিএম

পুলিশ সুপারের কার্যালয় লালমনিরহাট। ছবি:  রূপালী বাংলাদেশ

পুলিশ সুপারের কার্যালয় লালমনিরহাট। ছবি: রূপালী বাংলাদেশ

লালমনিরহাটে গত দুই দিনের বিশেষ অভিযানে আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও শ্রমিক লীগের ১৭ জন নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। জেলার পাঁচটি উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় ১১ ও ১২ নভেম্বর এই অভিযান চালানো হয়। গ্রেপ্তারদের বিরুদ্ধে পূর্বের সন্ত্রাসবিরোধী ও নাশকতা আইনে একাধিক মামলা রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।

বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) দুপুরে সংশ্লিষ্ট থানাগুলোর ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জেলার পাঁচ উপজেলায় অভিযান চালিয়ে এই ১৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এর মধ্যে লালমনিরহাট সদর উপজেলা থেকে ৪ জন, পাটগ্রাম থেকে ১ জন, হাতীবান্ধা থেকে ৬ জন, কালীগঞ্জ থেকে ২ জন এবং আদিতমারী উপজেলা থেকে ৪ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারদের মধ্যে ৮ জনের পরিচয় পাওয়া গেছে।

গ্রেপ্তারদের মধ্যে উল্লেখযোগ্যরা হলেন: পাটগ্রাম উপজেলার জগতবেড় ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান ও যুবলীগ নেতা মোস্তাফিজুর রহমান সোহেল, সাবেক সমাজকল্যাণ মন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদের কর্মী মো. আলমগীর হোসেন, কালীগঞ্জ উপজেলা শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. আজিজুল ইসলাম, লালমনিরহাট সরকারি কলেজ ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নারায়ন রায় এবং তুষভান্ডার ইউনিয়ন পরিষদের ইউপি সদস্য গোলজার হোসেন।

হাতীবান্ধা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুন্নবী বলেন, সন্ত্রাসবিরোধী আইনে এদের বিরুদ্ধে মামলা রয়েছে। তাই তাদের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার করে আদালতে পাঠানো হয়েছে।

লালমনিরহাট সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নুরুন্নবী বলেন, ‘আমি চারজন আসামিকে গ্রেপ্তার করেছি। আইনের কাছে তারা আসামি। তারা কোনো বিশেষ সংগঠনের সদস্য কিনা, তা আমি বলতে পারব না।’

লালমনিরহাটের পুলিশ সুপার (এসপি) মো. তরিকুল ইসলাম বলেন, অপরাধী যেই হোক, তাকে আইনের আওতায় আনা হবে। অপরাধীদের বিরুদ্ধে অভিযান চলবে।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!