শুক্রবার, ২২ আগস্ট, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: আগস্ট ২২, ২০২৫, ০৩:১৫ পিএম

রাজনীতি দিয়ে মোকাবিলা করুন, গায়ের জোর নয়: ডা. জাহিদ

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: আগস্ট ২২, ২০২৫, ০৩:১৫ পিএম

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন। ছবি- সংগৃহীত

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন। ছবি- সংগৃহীত

রাজনীতিকে রাজনীতি দিয়ে মোকাবিলা করতে হবে, গায়ের জোরে নয় এমন মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন।

তিনি বলেন, আজ যদি নির্বাচন বিলম্বিত হয় বা যথাসময়ে অনুষ্ঠিত না হয়, তাহলে লাভ হবে পলায়নকৃত স্বৈরাচারের। যারা বিভিন্ন দাবি তুলে নির্বাচনকে পিছিয়ে দিতে চান, তারা কি অনিচ্ছাকৃতভাবে স্বৈরাচারের পক্ষে কাজ করছেন, তা বিবেচনা করেছেন কি?

শুক্রবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে বিশ্ব মানবাধিকার সংস্থা বাংলাদেশ আয়োজিত ‘গণতন্ত্র ও মানবাধিকার নিশ্চিতে জাতীয় সংসদ নির্বাচনের গুরুত্ব’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।

ডা. জাহিদ হোসেন আরও বলেন, বাংলাদেশের মানুষ এই পিআর সিস্টেম ঠিকভাবে বোঝে না। তাই কোনো অবস্থাতেই এমন আচরণ করা উচিত নয় যা মানুষকে বিভ্রান্ত করে। বিভ্রান্তি দেশের সার্বভৌমত্ব এবং অস্তিত্বের জন্য মহাবিপদ ডেকে আনতে পারে।

তিনি বিএনপির ইতিবাচক ভূমিকার দিকে ইঙ্গিত করে বলেন, বিএনপি সবসময় মানুষের পাশে থাকে। মানুষের আশাকাঙ্ক্ষা এবং মৌলিক অধিকারের কথা আমরা সর্বদা বিবেচনা করি। সুশাসনের সবচেয়ে বড় প্রয়োজন জবাবদিহিতা। এটি শুরু হয়েছিল বেগম খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে।

ডা. জাহিদ হোসেন আরও বলেন, ৩১ দফা শুধু বিএনপির কর্মসূচি নয়। এটি গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের লক্ষ্যে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল ও সমমনা রাজনৈতিক দলের সম্মিলিত কর্মসূচি। স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য এটি একটি সম্মিলিত প্রয়াস।

তিনি সব রাজনৈতিক দলকে উদ্দেশ্য করে বলেন, রাজনীতিকে রাজনীতি দিয়ে মোকাবিলা করুন। গায়ের জোরে কোনো কিছু চাপিয়ে দেবেন না। গায়ের জোর ন্যায়ের জন্য ব্যবহার করলে মানুষ আপনাকে সাধুবাদ জানাবে, অন্যায়ের জন্য ব্যবহার করলে তা উগ্রপন্থা হিসেবে গণ্য হবে।

ডা. জাহিদ হোসেন আরও বলেন, আপনার কথা বলার অধিকার আছে, কিন্তু কথা শোনার মানসিকতাও থাকতে হবে। তা ছাড়া গণতন্ত্র, মানবাধিকার এবং ভোটাধিকারের যথাযথ প্রয়োগ নিশ্চিত হবে না।

সভায় সভাপতিত্ব করেন ড. আবদুল লতিফ মাসুম, উপস্থিত ছিলেন গণফোরামের নির্বাহী সভাপতি অ্যাডভোকেট সুব্রত চৌধুরী, সুপ্রিম কোর্টের সিনিয়র এড. এ এম শওকতুল হক, ছাত্রদল কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সভাপতি আবুল কাশেম চৌধুরী এবং আরও অনেকে।
 

Link copied!