বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: নভেম্বর ২০, ২০২৫, ১২:১৪ পিএম

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব : আমীর খসরু

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: নভেম্বর ২০, ২০২৫, ১২:১৪ পিএম

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। ছবি- সংগৃহীত

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। ছবি- সংগৃহীত

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ফেরত এসেছে, এটা কীভাবে গঠন হবে সেটা নিয়ে আলোচনা হবে। সুষ্ঠু নির্বাচন সম্ভব তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে। গ্রহণযোগ্য অনেক নির্বাচন এই ব্যবস্থায় হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী।

বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ফ্রি মেডিকেল ও স্বাস্থ্যসেবা কর্মসূচি শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।

আমীর খসরু বলেন, আগামী নির্বাচন সামনে রেখে দলগুলো জনগণের কাছে নিজেদের বার্তা দেওয়ার চেষ্টা করছে। বিগত দিনের অপসংস্কৃতি থেকে রাজনীতিতে ইতিবাচক সংস্কৃতি চালুর পক্ষে বিএনপি।

তিনি বলেন, নির্বাচিত সরকারের অধীনে দেশ কতটা পেছাতে পারে সেটা মানুষ দেখেছে। জনগণের রায় নিয়ে কাজ করতে যতটা সহজ হয়, সেটা অনির্বাচিত সরকারের দ্বারা হয় না।

এদিকে, বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) সকালে সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী বৈধ উল্লেখ করে নির্বাচনকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় দিয়েছেন আপিল বিভাগ।

এর আগে, ত্রয়োদশ সংশোধনীর মাধ্যমে ১৯৯৬ সালে সংবিধানে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা অন্তর্ভুক্ত হয়। এই সংশোধনী বাতিল করে ১৪ বছর আগে (২০১১ সাল) রায় দিয়েছিলেন আপিল বিভাগ। সেই রায়ের বিরুদ্ধে করা আপিল এবং এ-সংক্রান্ত আবেদনের ওপর বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) রায়ের জন্য দিন ধার্য ছিল।

প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের আপিল বিভাগ এই রায় দেন। আপিল বিভাগের অপর ছয় সদস্য হলেন- বিচারপতি মো. আশফাকুল ইসলাম, বিচারপতি জুবায়ের রহমান চৌধুরী, বিচারপতি মো. রেজাউল হক, বিচারপতি এস এম এমদাদুল হক, বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি ফারাহ মাহবুব।

উল্লেখ্য, ত্রয়োদশ সংশোধনীর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী এম সলিম উল্লাহসহ অন্যরা ১৯৯৯ সালে একটি রিট করেন। চূড়ান্ত শুনানি শেষে ২০০৪ সালের ৪ আগস্ট হাইকোর্টের বিশেষ বেঞ্চ রায় দেন। সেই রায়ে সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনীকে বৈধ ঘোষণা করা হয়। অর্থাৎ তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বহাল থাকে। এই রায়ের বিরুদ্ধে ২০০৫ সালে আপিল করে রিট আবেদনকারী পক্ষ। এই আপিল মঞ্জুর করে ২০১১ সালের ১০ মে আপিল বিভাগ রায় ঘোষণা করেন। তৎকালীন প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের আপিল বিভাগ সংখ্যাগরিষ্ঠ মতামতের ভিত্তিতে (৪ : ৩) ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিল করে রায় দেন।

এই রায়ের পর তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল করে বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনী (২০১১ সাল) আনা হয়। এর আগে- ১৯৯৬, ২০০১ ও ২০০৮ সালে দেশে সংবিধান অনুযায়ী তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার অধীন জাতীয় সংসদ নির্বাচন হয়।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!