শনিবার, ০২ আগস্ট, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


ধর্ম ডেস্ক

প্রকাশিত: আগস্ট ১, ২০২৫, ০৪:৩৮ এএম

পিতা-মাতার অমতে বিয়ে, কী বলে ইসলাম

ধর্ম ডেস্ক

প্রকাশিত: আগস্ট ১, ২০২৫, ০৪:৩৮ এএম

ছবি : সংগৃহীত

ছবি : সংগৃহীত

বর্তমান সময়ে একটি সাধারণ ও স্পর্শকাতর প্রশ্ন তরুণদের মাঝে ক্রমেই জোরালো হচ্ছে— যদি বাবা-মা বিয়ে দিতে না চান, তাহলে কি শরিয়তের দৃষ্টিতে অনুমতি ছাড়াই নিজেরা বিয়ে করা যাবে? এ প্রশ্নটি শুধু পারিবারিক নয়, বরং ধর্মীয়, সামাজিক ও নৈতিক মূল্যবোধের সঙ্গেও জড়িত।

ইসলামের দৃষ্টিতে বিবাহ কেবল সামাজিক চুক্তি নয়, এটি একটি পূতঃপবিত্র ইবাদত। আল্লাহর রাসূল (সা.) বলেন, বিবাহ আমার সুন্নত, আর যে আমার সুন্নত থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়, সে আমার দলভুক্ত নয়। (সহীহ বুখারী)

সুতরাং, বিবাহ এমন কোনো খেলা বা হঠকারিতা নয় যেখানে আবেগের বশে কারো সঙ্গে চুপিসারে সম্পর্ক গড়ে তুলে তা বৈধতার মোড়কে চালিয়ে দেওয়া যায়।

বিশেষ করে জীবনের গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোয় পরিবারের পরামর্শ ও অভিজ্ঞতা অত্যন্ত জরুরি, আর বিয়ে তো নিঃসন্দেহে জীবনের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত।

পরিবারকে অজ্ঞাত রেখে গোপনে বিয়ে— শরিয়তের দৃষ্টিভঙ্গি

পরিবারের মুরব্বিদের অজ্ঞাত রেখে, বিশেষ করে পিতা-মাতার অনুমতি ছাড়াই পালিয়ে বা গোপনে বিয়ে করার প্রক্রিয়া ইসলামি নীতিমালার পরিপন্থী।

ইসলামী শরিয়ত শুধু বর-কনের সম্মতি নয়, বরং ‘ওলি’ অর্থাৎ অভিভাবকের সম্মতিও গুরুত্বপূর্ণ মনে করে।

রাসূলুল্লাহ (সা.) ইরশাদ করেছেন, যে নারী অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া বিবাহ করে, তার বিবাহ বাতিল, বাতিল, বাতিল।” (আবু দাউদ, তিরমিযী)

অর্থাৎ, বিশেষ করে নারীদের ক্ষেত্রে পিতা, ভাই বা নিকটতম পুরুষ অভিভাবকের অনুমতি ছাড়া বিয়ে শরিয়ত সম্মত নয়।

যদিও কিছু বিশেষ পরিস্থিতিতে অভিভাবকের পরিবর্তে কাজী বা ইসলামি কর্তৃপক্ষ বিবাহ অনুমোদন দিতে পারেন, তবে তা ব্যতিক্রম, নিয়ম নয়।

রূপালী বাংলাদেশ

Shera Lather
Link copied!