বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: নভেম্বর ২২, ২০২৪, ১২:২৫ পিএম

পারমাণবিক যুদ্ধের হুমকি

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: নভেম্বর ২২, ২০২৪, ১২:২৫ পিএম

পারমাণবিক যুদ্ধের হুমকি

ছবি: সংগৃহীত

আবারও পারমাণবিক যুদ্ধের হুমকি দিলেন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন। তিনি কোরীয় উপদ্বীপে উত্তেজনা ও উসকানি বৃদ্ধির জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে অভিযুক্ত করেছেন। কিম বলেছেন, কোরীয় উপদ্বীপ কখনও এতটা বিপজ্জনক পারমাণবিক যুদ্ধের ঝুঁকির মুখে পড়েনি।

বৃহস্পতিবার পিয়ংইয়ংয়ে একটি সামরিক প্রদর্শনীতে একথা বলেন কিম।  এর আগে শুক্রবার উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম কেসিএনএ এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

কিম জং উন বলেন, আগে থেকেই বারবার স্পষ্ট হয়েছে ওয়াশিংটনের ‘আক্রমণাত্মক ও শত্রুতাপূর্ণ’ নীতির। তাদের কারণে কোরীয় উপদ্বীপের দ্বন্দ্ব ধ্বংসাত্মক থার্মোনিউক্লিয়ার যুদ্ধে রূপ নিতে পারে।

এর আগে, পিয়ংইয়ংয়ের ভূখণ্ডে দক্ষিণ কোরিয়া এবং তার মিত্র যুক্তরাষ্ট্র আক্রমণ করলে উত্তর কোরীয় বাহিনী ‘বিনা দ্বিধায়’ পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করবে বলে হুমকি দিয়েছিলেন কিম জং উন। গেল অক্টোবরে যুক্তরাষ্ট্রকে তিনি এ হুঁশিয়ারি দেন। তিনি বলেছিলেন, ‘শত্রুরা যদি আমাদের (উত্তর কোরিয়া) সার্বভৌমত্বে আঘাত করে, সশস্ত্র বাহিনী ব্যবহার করার চেষ্টা করে... আমরা পারমাণবিক অস্ত্রসহ সব আক্রমণাত্মক শক্তি বিনা দ্বিধায় ব্যবহার করব।’

ইউক্রেন যুদ্ধ ঘিরে পারমাণবিক তথা তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের মারাত্মক এক হুমকির মুখে সারা বিশ্ব। জো বাইডেন ও ভ্লাদিমির পুতিনের পাল্টাপাল্টি বিস্ফোরক সিদ্ধান্তের কারণে যে কোনো মুহূর্তে ইউরোপে বড় ধরনের যুদ্ধ শুরু হতে পারে, যা তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধে রূপ নিতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। স্নায়ুযুদ্ধের প্রায় ৪০ বছর পর ফের দুই ভাগে বিভক্ত এ বিশ্বে পরাশক্তি যুক্তরাষ্ট্রের পাশে বেশিরভাগ দেশ থাকলেও শেষ পর্যন্ত রাশিয়ার পক্ষে কারা থাকবে, তা নিয়েও মানুষের কৌতূহলের শেষ নেই।

স্নায়ুযুদ্ধ শেষ হওয়ার পর ফের দুভাগে বিভক্ত বিশ্ব। ইউক্রেন যুদ্ধ ঘিরে এ বিভক্তি এখন বেশ স্পষ্ট। একদিকে ইউক্রেনের পাশে দাঁড়িয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও ন্যাটোভুক্ত ইউরোপীয় দেশগুলো। অন্যদিকে রাশিয়াকে সমর্থন করছে উত্তর কোরিয়া, ইরান ও চীন। ইউক্রেন যুদ্ধ যদি শেষ পর্যন্ত ইউরোপে ছড়িয়ে পড়ে, তখন নিশ্চিতভাবে রাশিয়ার মিত্রদেশগুলো তার পাশে এসে দাঁড়াবে- এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকরা। 

আরবি/জেআই

Link copied!