বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ২২, ২০২৪, ০১:১৬ পিএম

এবার পানামা খাল নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার হুমকি ট্রাম্পের

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: ডিসেম্বর ২২, ২০২৪, ০১:১৬ পিএম

এবার পানামা খাল নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার হুমকি ট্রাম্পের

ছবি, সংগৃহীত

এবার প্রশান্ত ও আটলান্টিক মহাসাগরকে সংযোগ করেছে যে পানামা খাল সেটি নিয়ন্ত্রণের হুমকি দিয়েছেন ট্রাম্প। এই খাল দিয়ে জাহাজে করে পণ্য পরিবহন করে যুক্তরাষ্ট্র। তবে সে জাহাজগুলো থেকে অন্যায্য ফি আদায় করা হয় বলে অভিযোগ করেছেন নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। যার নিন্দা জানিয়ে খালটি নিজেদের দখলে নেওয়ার হুমকি দিয়েছেন তিনি। সূত্র, এএফপি

পানামার এই চ্যানেল ব্যবহার করে আটলান্টিক ও প্রশান্ত মহাসাগরে মালামাল পরিবহণের ক্ষেত্রে চীনের প্রভাব বাড়ছে, যা যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থ বিরোধী ও ভয়ের কারণ বলেও উল্লেখ করেন ট্রাম্প।

নিজের ট্রুথ সোশাল প্ল্যাটফর্মে দেওয়া পোস্টে ট্রাম্প দাবি করেন, আমাদের নৌবাহিনী ও বাণিজ্যিক জাহাজগুলোর প্রতি খুবই অন্যায্য আচরণ করা হচ্ছে। পানাম কর্তৃপক্ষের নির্ধারণ করা ফি হাস্যকর। আমাদের দেশের সঙ্গে এমন প্রতারণা খুব শিগগিরই বন্ধ হবে।

ট্রাম্প তার পোস্টে বলেন, পানামাকে নিজেদের মতো করে এটিকে পরিচালনা করতে হবে, চীন নয়, বা অন্য কেউ তা করবে না। আমরা কখনোই এটিকে ভুল হাতে পড়তে দিতে পারি না এবং তা দেবোও না।’

পোস্টে ট্রাম্প আরও বলেন, ‘যদি পানামা নিরাপদ, দক্ষ ও বিশ্বস্ত পরিচালনা নিশ্চিত করতে না পারে, তবে আমরা দাবি জানাব পানামা খালের নিয়ন্ত্রণ পুরোপুরিভাবে আমাদের হাতে তুলে দিতে, কোনোরকম প্রশ্ন ছাড়াই।’

তবে পানামা কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে কোনো মন্তব্য করেনি।

১৯১৪ সালে পানাম খালের কাজ শেষ করে যুক্তরাষ্ট্র। ১৯৭৭ সালে মধ্য আমেরিকার দেশ পানামার কাছে এটি ফিরিয়ে দেওয়া মার্কিন প্রেসিডেন্ট জিমি কার্টারের সময়ে স্বাক্ষরিত একটি চুক্তির মাধ্যমে। ১৯৯৯ সালে এই খালের পুরো নিয়ন্ত্রণ পায় পানামা।

উল্লেখ্য, পানামা খাল দিয়ে বিশ্বের মোট নৌ-বাণিজ্যের পাঁচ শতাংশের বেশি নৌযান চলাচল করে। দক্ষিণ আমেরিকা মহাদেশ ঘুরে বিপজ্জনক ও দীর্ঘ নৌ-রুট এড়িয়ে এশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রে পূর্বতীর অভিমুখে চলাচলকারী জাহাজগুলো এই রুটটি ব্যবহার করে  থাকে। এই নৌ প্যাসেজটি বেশি ব্যবহার করে যুক্তরাষ্ট্র, চীন, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়া। 

আরবি/এস

Link copied!