শুক্রবার, ০২ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ২২, ২০২৫, ০৩:১৫ পিএম

চীনে নতুন করোনা ভাইরাস, আবারো মহামারির আশঙ্কা!

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশিত: ফেব্রুয়ারি ২২, ২০২৫, ০৩:১৫ পিএম

চীনে নতুন করোনা ভাইরাস, আবারো মহামারির আশঙ্কা!

চীনে নতুন একটি করোনা ভাইরাসের সন্ধান পাওয়া গেছে। এইচকেইউ ৫-কোভ-২ নামের এই ভাইরাসের সঙ্গে মহামারি ভাইরাসের বেশ মিল রয়েছে। এতে শঙ্কা দেখা দিয়েছে, মাত্র দুই বছর আগে শেষ হওয়া কোভিডের পর আরেকটি মহামারির কবলে পড়তে পারে বিশ্ব।

চীনে খোঁজ মিলেছে নতুন ভাইরাসের। এতে নতুন করে শঙ্কা দেখা গেছে, দুই বছর আগেকার মতো আবারো করোনা ভাইরাসের মতো আরেকটি ভাইরাস সারাবিশ্বে ছড়িয়ে পড়বে। 

চীনের উহানের ‘ইনস্টিটিউ অব ভাইরালজি’ নতুন স্ট্রেনটি বাঁদুরের মধ্যে পেয়েছেন। এছাড়া এটির সঙ্গে মার্সের সংশ্লিষ্টতা রয়েছে। এটিকে মার্স করোনা ভাইরাস নামেও ডাকা হয়। এটি বেশ শক্তিশালী একটি ভাইরাস। বিজ্ঞ আক্রান্ত ব্যক্তিদের চার ভাগের তিন ভাগই মারা যায়। এই ভাইরাসটির নাম এইচকেইউ৫কোভ-২

নতুন করোনা ভাইরাসটির সন্ধান দিয়েছেন সংক্রামকবিদ শি ঝেংলি। করোনা ভাইরাস নিয়ে কাজ করেন বলে তিনি ‘ব্যাটওমেন’ নামে পরিচত। নতুন ভাইরাসটির বিস্তারিত তথ্য একটি বৈজ্ঞানিক জার্নালে প্রকাশ করেছেন তিনি।

গবেষণায় দেখা গেছে এইচকেইউ৫-কোভ-২ নামের নতুন ভাইরাসটি মানুষের কোষে এমনভাবে প্রবেশ করে যেমনটি করত কোভিড-১৯। সংক্রামকবিদ শি ঝেংলি জানিয়েছেন, এই ভাইরাসটিতে মানুষের আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি অনেক বেশি।

মার্স হলো শ্বাসযন্ত্রের একটি সংক্রামক রোগ। যেটি প্রাণী থেকে মানুষে এবং মানুষ থেকে মানুষে ছড়ায়। এটির কারণে জ্বর, শ্বাসকষ্ট, ডায়রিয়া, বমি হয়। কিছু কিছু ক্ষেত্রে এটি প্রাণহানির কারণও হতে পারে।

যুক্তরাষ্ট্রের এখন পর্যন্ত মার্স ভাইরাসে মাত্র দুইজন আক্রান্ত হয়েছেন। দু’জনের দেহেই এই ভাইরাস শনাক্ত হয়েছিল ২০১৪ সালের মে মাসে। এবং তারা দুজনই মধ্যপ্রাচ্যে ছিলেন। এই ভাইরাসের কোনো প্রতিষেধক বা ভ্যাকসিন নেই।

নতুন এইচকেইউ৫-কোভ-২ ভাইরাসটি মারবেকোভাইরাস পরিবারের একটি জীবাণু। মারবেকোভাইরাস পাওয়া গেছে মিঙ্ক এবং প্যাঙ্গোলিন নামের দুটি প্রাণীর মধ্যে। ধারণা করা হয় এই প্রাণীর মাধ্যমে বাঁদুর ও মানুষের মধ্যে ভাইরাসটি আসে।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!