শুক্রবার, ০২ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: এপ্রিল ৫, ২০২৫, ০১:৪১ পিএম

মার্কিন শেয়ারবাজার থেকে উধাও ৫ লাখ কোটি ডলার

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: এপ্রিল ৫, ২০২৫, ০১:৪১ পিএম

মার্কিন শেয়ারবাজার থেকে উধাও ৫ লাখ কোটি ডলার

ছবি: সংগৃহীত

করোনা মহামারির পর গত দুদিনেই প্রথম মার্কিন শেয়ারবাজারে রেকর্ড দরপতন ঘটেছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শত বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ শুল্ক আরোপের ৪৮ ঘণ্টারও কম সময়ের মধ্যে শুক্রবার (৪ এপ্রিল) চীন ঘোষণা দেয়, তারা যুক্তরাষ্ট্রের সব পণ্যের ওপর অতিরিক্ত ৩৪ শতাংশ শুল্ক আরোপ করবে। এই পরিস্থিতি আমেরিকার শেয়ারবাজারকে তোলপাড় করে দিয়েছে। ফলে বিনিয়োগকারীদের মধ্যে ব্যাপক আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে।

দুই দিনের এই স্লাম্পের মধ্যে মার্কিন শেয়ারবাজার ওয়াল স্ট্রিট থেকে ৫ ট্রিলিয়ন ডলার (৫ লাখ কোটি ডলার) উধাও হয়ে গেছে, যা এক বিশাল আর্থিক ক্ষতির ইঙ্গিত। এই দরপতনের ফলে বিনিয়োগকারীরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েছে এবং বাজারে অনিশ্চয়তা ও উদ্বেগের সৃষ্টি হয়েছে।

চীন ৩৪ শতাংশ শুল্কের ঘোষণা দিয়েছে যা ১০ এপ্রিল থেকে কার্যকর হবে। এর আগে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প চীনের ওপর ৩৪ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছিলেন, যা বর্তমানে পাল্টা আঘাত হিসেবে চীনের তরফ থেকে দেয়া হয়েছে।

এই নতুন শুল্ক-যুদ্ধের মধ্যে মার্কিন শেয়ারবাজারের প্রধান সূচকগুলো- ডাউ জোন্স ইন্ডাস্ট্রিয়াল অ্যাভারেজ, এসঅ্যান্ডপি-৫০০ এবং নাসডাক কম্পোজিট- ২০২০ সালের সবচেয়ে বড় পতন দেখেছে। এসঅ্যান্ডপি-৫০০ সূচক দুই দিনে ১০ শতাংশেরও বেশি হ্রাস পেয়ে ৬ শতাংশ কমে গেছে। এ ছাড়া, ডাউ সূচক ৯.৩ শতাংশ এবং নাসডাক সূচক ১১.৪ শতাংশ কমে গেছে।

এই শুল্ক-যুদ্ধের প্রতিক্রিয়ায় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে একটি বড় ধরনের মন্দার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। সিবিওই ভোলাটিলিটি ইনডেক্স (ভীতি সূচক) ২০২০ সালের এপ্রিলের পর সর্বোচ্চ স্তরে পৌঁছেছে, যা শেয়ারবাজারের অনাস্থা এবং আতঙ্কের মাত্রা বাড়িয়েছে।

বিনিয়োগ ব্যাংক জেপি মরগ্যানের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, বিশ্ব অর্থনীতি মন্দায় প্রবেশ করার সম্ভাবনা ৬০ শতাংশ হয়ে গেছে, যা আগে ৪০ শতাংশ ছিল। এই প্রেক্ষাপটে, বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক পরিস্থিতি আরও কঠিন হয়ে উঠতে পারে, যা বাজারের স্থিতিশীলতা এবং বিনিয়োগকারীদের জন্য এক বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

আরবি/এসএস

Link copied!