বৃহস্পতিবার, ০১ মে, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: এপ্রিল ৭, ২০২৫, ১২:১৬ পিএম

মিত্রদের সতর্ক করল ইরান

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: এপ্রিল ৭, ২০২৫, ১২:১৬ পিএম

মিত্রদের সতর্ক করল ইরান

আয়াতুল্লাহ সাইয়েদ আলী খামেনি। ছবিঃ সংগৃহিত

মধ্যপ্রাচ্যের ছয়টি দেশ- ইরাক, কুয়েত, সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই), কাতার, তুরস্ক এবং বাহরাইনকে কঠোর ভাষায় সতর্ক করেছে ইরান। ইরানের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, যদি এই দেশগুলো মার্কিন সামরিক অভিযানে সহায়তা করে, বিশেষ করে নিজেদের আকাশসীমা বা ভূখণ্ড ব্যবহারের অনুমতি দেয়, তাহলে তাদের গুরুতর পরিণতি ভোগ করতে হবে। এই হুমকির পটভূমি হিসেবে রয়টার্স জানিয়েছে, ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে উত্তেজনা চরম পর্যায়ে পৌঁছেছে।

ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ সাইয়েদ আলী খামেনি দেশের সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায় থাকার নির্দেশ দিয়েছেন। সম্প্রতি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানের বিরুদ্ধে সরাসরি সামরিক অভিযান চালানোর হুমকি দেয়ার পর ইরান এই প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে।

এই পরিস্থিতিতে ইরান সামরিক প্রস্তুতি জোরদার করেছে এবং নিজেদের প্রতিরক্ষামূলক অবস্থান দৃঢ় করেছে। এতে উপসাগরীয় অঞ্চলে উত্তেজনা বেড়ে গেছে এবং যুদ্ধের শঙ্কা তৈরি হয়েছে।

আরব উপসাগরীয় দেশগুলো বর্তমানে একটি জটিল পরিস্থিতিতে রয়েছে। একদিকে তারা যুক্তরাষ্ট্রের ঘনিষ্ঠ মিত্র, অপরদিকে মার্কিন হামলায় সহায়তা করলে ইরানের প্রতিশোধের ঝুঁকি রয়েছে। এই অঞ্চলটি বিশ্বব্যাপী জ্বালানি সরবরাহের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, ফলে এখানকার প্রতিটি সিদ্ধান্ত আন্তর্জাতিকভাবে ব্যাপক প্রভাব ফেলতে পারে।

এদিকে, ট্রাম্প প্রশাসন সরাসরি আলোচনার প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করলেও, ইরান জানিয়েছে যে, তারা ওমানের মধ্যস্থতায় পরোক্ষ সংলাপ চালিয়ে যেতে চায়। এক ইরানি কর্মকর্তা রয়টার্সকে বলেছেন, "পরোক্ষ আলোচনায় আমরা জানতে পারব যুক্তরাষ্ট্র আদৌ একটি রাজনৈতিক সমাধানে আগ্রহী কি না। যদি যুক্তরাষ্ট্র আন্তরিকতা দেখায়, তাহলে শিগগিরই এ ধরনের সংলাপ শুরু হতে পারে।"

এই আলোচনায় ইরানের প্রতিনিধি হিসেবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি বা তার উপমন্ত্রী মজিদ তাখত-রাভানচির নাম বিবেচনায় আনা হতে পারে। তবে, ওই কর্মকর্তা সতর্ক করে বলেছেন, এই পথ সহজ হবে না এবং এটি একটি জটিল ও অনিশ্চিত প্রক্রিয়া হতে পারে।

আরবি/এসএস

Link copied!