সোমবার, ২১ জুলাই, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুলাই ২১, ২০২৫, ০২:০১ পিএম

মুুুম্বাই ট্র্রেনে সন্ত্রাসী হামলা

১৮ বছর জেল খাটার পর ১২ মুসলিম খালাস

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুলাই ২১, ২০২৫, ০২:০১ পিএম

মুুম্বাই ট্র্র্রেন দুর্ঘটনার সংগৃহীত ছবি

মুুম্বাই ট্র্র্রেন দুর্ঘটনার সংগৃহীত ছবি

ভারতের মুম্বাইয়ে ২০০৬ সালে ট্রেনে সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় দোষী সাব্যস্ত ১২ মুসলিম ব্যক্তিকে বেকসুর খালাস দিয়েছে বম্বে হাইকোর্ট। প্রায় ১৮ বছর জেল খাটার পর তাদের খালাস দেন আদালত। সোমবার (২১ জুলাই) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য প্রকাশ করে সংবাদমাধ্যম মুসলিম মিরর

এতে বলা হয় , ২০০৬ সালের ১১ জুলাই মুম্বাইয়ে পশ্চিম রেলপথের লোকাল ট্রেনগুলোতে এই বিস্ফোরণগুলো সংঘটিত হয়। হামলায় প্রাণ হারান ১৮৯ জন, আহত হন আরও আট শতাধিক। এ ঘটনার সে সময় ভারতজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।

এই মামলায় আদালত ২০১৫ সালে পাঁচজনকে মৃত্যুদণ্ড ও সাতজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়। কিন্তু বম্বে হাইকোর্টের দুই বিচারপতি আনিল কিলোর ও শ্যাম চাঁদক বলেন, তদন্তকারী সংস্থা অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে অপরাধ প্রমাণে ব্যর্থ হয়েছে। আদালত বলেন, “যথাযথ প্রমাণের ঘাটতির কারণে দণ্ডাদেশ বাতিল করা হলো”। তবে এখনো পূর্ণাঙ্গ রায়ের অনুলিপি প্রকাশ করা হয়নি।

মামলায় যে পাঁচজনকে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিল তারা হলেন, কামাল আনসারি, মোহাম্মদ ফয়সাল আতাউর রহমান শেখ, এহতেশাম কুতুবউদ্দিন সিদ্দিকি, নাভিদ হুসেন খান, আসিফ খান। আর যাবজ্জীবনপ্রাপ্ত সাতজন ছিলেন, তানভীর আহমেদ মোহাম্মদ ইব্রাহিম আনসারি, মোহাম্মদ মাজিদ মোহাম্মদ শফি, শেখ মোহাম্মদ আলি আলম শেখ, মোহাম্মদ সাজিদ মারগুব আনসারি, মুজাম্মিল আতাউর রহমান শেখ, সোহেল মাহমুদ শেখ, জমীর আহমেদ লতিফুর রহমান শেখ।

২০১৫ সালে বিশেষ আদালতের রায় ঘোষণার পর, আসামিরা ও রাজ্য সরকার দুই পক্ষই আপিল করে। কিন্তু আপিল শুনানি বছরের পর বছর ঝুলে থাকে। শেষ পর্যন্ত ২০২৪ সালে এই মামলার দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য একটি বিশেষ বেঞ্চ গঠন করা হয়।

এই মামলার তদন্তকারী অফিসারদের আচরণ ও স্বীকারোক্তি নেওয়ার পদ্ধতি শুরু থেকেই প্রশ্নবিদ্ধ ছিল বলে জানায় আদালত । মিডিয়া ট্রায়ালের কারণে শুরু থেকেই অভিযুক্তদের দোষী ধরে নেওয়া হয়।

 

 

রূপালী বাংলাদেশ

Shera Lather
Link copied!