বৃহস্পতিবার, ০৭ আগস্ট, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: আগস্ট ৬, ২০২৫, ০৬:৫০ পিএম

যুক্তরাজ্যে সৌদি শিক্ষার্থীকে নির্মমভাবে হত্যা

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: আগস্ট ৬, ২০২৫, ০৬:৫০ পিএম

যুক্তরাজ্যের কেমব্রিজ শহরে নিহত সৌদি শিক্ষার্থী মোহাম্মদ আল-কাসিম। ছবি- সংগৃহীত

যুক্তরাজ্যের কেমব্রিজ শহরে নিহত সৌদি শিক্ষার্থী মোহাম্মদ আল-কাসিম। ছবি- সংগৃহীত

যুক্তরাজ্যের কেমব্রিজ শহরে নির্মমভাবে খুন হয়েছেন সৌদি শিক্ষার্থী মোহাম্মদ আল-কাসিম (২০)। তিনি কেমব্রিজে ১০ সপ্তাহের একটি ভাষা কোর্সে অংশ নিচ্ছিলেন। ঘটনাটি ঘটে গত শুক্রবার রাতে, শহরের মিল পার্ক এলাকায়। রাত সাড়ে ১১টার দিকে হামলার শিকার হন তিনি ও আরও একজন। পুলিশ তাকে ঘটনাস্থল থেকে উদ্ধার করলেও তার আগেই মারা যান আল-কাসিম।

ব্রিটিশ পুলিশ ২১ বছর বয়সি চাস কোরিগান নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে এবং সোমবার পিটারবোরো ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে রিমান্ডে নিয়েছে। মঙ্গলবার তাকে কেমব্রিজ ক্রাউন কোর্টে তোলা হবে। এ ছাড়া ৫০ বছর বয়সি আরেকজনকে সন্দেহভাজন হিসেবে আটক করা হয়েছে, যিনি ওই হত্যাকাণ্ডে সহায়তা করেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

ঘটনার পর লন্ডনে অবস্থিত সৌদি দূতাবাস ব্রিটিশ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করছে এবং নিহত শিক্ষার্থীর মরদেহ দেশে ফিরিয়ে নেওয়ার ব্যবস্থা করছে। নিহত মোহাম্মদের পরিবার ও বন্ধুরা অনলাইনে তাদের শোক প্রকাশ করছেন এবং একটি অনুদান সংগ্রহ কর্মসূচি চালু করেছেন, যেখানে ইতোমধ্যেই ৩০ হাজার রিয়ালের বেশি অর্থ সংগ্রহ হয়েছে।

আল-কাসিমের চাচা মাজেদ আবালখাইল এক্স-এ লিখেছেন, ‘তার মৃত্যু আমাদের জন্য গভীর আঘাত। আমরা ন্যায়বিচার চাই এবং চাই এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি না হোক।’

তার বোনের আবেগঘন বার্তাও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। তিনি লিখেছেন, ‘মোহাম্মদ ছিল এক হাজার পুরুষের সমান। সে আমার নিরাপত্তা, আমার ভরসা ছিল। সে কখনো আমার সঙ্গে খারাপ আচরণ করেনি। আমি শুধু তার ভালোবাসা ও মমতাই দেখেছি।’

এই মর্মান্তিক ঘটনা কেমব্রিজ শহরে নিরাপত্তা এবং আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের সুরক্ষা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন তুলেছে। তদন্ত চলছে, আর পরিবার চায় যেন দোষীদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত হয়।

তথ্যসূত্র: বিবিসি, আরব নিউজ

Shera Lather
Link copied!