রবিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৪, ২০২৫, ০১:৩৩ পিএম

ইসরায়েলি পরিবারগুলোর অভিযোগ

জিম্মিদের মুক্তির ক্ষেত্রে একমাত্র বাধা নেতানিয়াহু

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১৪, ২০২৫, ০১:৩৩ পিএম

হামাসের হাতে জিম্মিদের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ ইসরায়েলে। ছবি- সংগৃহীত

হামাসের হাতে জিম্মিদের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভ ইসরায়েলে। ছবি- সংগৃহীত

গাজায় হামাসের হাতে জিম্মি ইসরায়েলি বন্দিদের মুক্তির ক্ষেত্রে একমাত্র বাধা দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু, অভিযোগ জিম্মিদের পরিবারগুলোর। সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশ করে।

বন্দিদের পরিবারগুলোর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ‘কাতারে পরিচালিত লক্ষ্যভিত্তিক অভিযান নিঃসন্দেহে প্রমাণ করেছে যে, ৪৮ বন্দি ফিরিয়ে আনা এবং যুদ্ধ শেষ করার একমাত্র বাধা হলো প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু। এখন সময় এসেছে অজুহাত শেষ করার, যা শুধু তার ক্ষমতা ধরে রাখার জন্য তৈরি।’

এদিকে ইসরায়েলি জিম্মিদের জন্য গঠিত একটি ফোরাম সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখেছে, ‘ইসরায়েলের গত সপ্তাহের কাতার আক্রমণ থেকে বোঝা যায়, প্রতিবার শান্তি চুক্তি আসার পথে, নেতানিয়াহু তা ধ্বংস করে দেন।’ গত সপ্তাহে, ইসরায়েল কাতারের রাজধানী দোহায় হামাসের সিনিয়র নেতাদের লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালায়, যার ফলে হামাসের পাঁচ সদস্য ও একজন কাতারি নিরাপত্তা কর্মকর্তা নিহত হয়।

শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) নেতানিয়াহু বলেছেন, কাতারে হামাস নেতাদের ধ্বংস করলে ‘বন্দিদের মুক্তি এবং যুদ্ধে সমাপ্তি আনার প্রধান বাধা দূর হবে।’ এমন পরিস্থিতির মধ্যে মার্কো রুবিও শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) ইসরায়েল সফর করেছেন এবং নেতানিয়াহুর সঙ্গে দেখা করার কথা রয়েছে তার। তবে বন্দিদের পরিবারগুলো ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রীর প্রতিক্রিয়াকে ‘প্রিয়জনদের বাড়ি ফিরাতে ব্যর্থ হওয়ার সর্বশেষ অজুহাত’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাস ইসরায়েলে নজিরবিহীন হামলা চালায়। ইসরায়েলের তথ্যমতে, এতে ১ হাজার ২০০ নিহত হন। এ ছাড়া ২৫১ জনকে জিম্মি করে গাজায় নিয়ে যায় হামাস। যুদ্ধবিরতির কয়েক ধাপে অনেক জিম্মিকে মুক্তি দেয় হামাস। এখনো ৪৮ জন জিম্মি আছেন বিদ্রোহী গোষ্ঠিটির হাতে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে মিলে এসব জিম্মিকে মুক্ত করার পাশাপাশি গাজা যুদ্ধের অবসানের লক্ষ্যে মধ্যস্থতাকারী হিসেবে অনেক দিন ধরে কাজ করছে কাতার।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!