শনিবার, ০৪ অক্টোবর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: অক্টোবর ৩, ২০২৫, ১০:০০ পিএম

খাগড়াছড়ির অশান্তির পেছনে জড়িত থাকার অভিযোগ অস্বীকার ভারতের

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: অক্টোবর ৩, ২০২৫, ১০:০০ পিএম

ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জসওয়াল। ছবি- সংগৃহীত

ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জসওয়াল। ছবি- সংগৃহীত

চট্টগ্রামের পাহাড়ি জেলা খাগড়াছড়িতে কয়েকদিন ধরে চলমান অস্থিরতার পেছনে ভারতের সম্পৃক্ততা নেই বলে দাবি করেছে দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সাপ্তাহিক ব্রিফিংয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জসওয়াল বলেন, “আমরা এ ধরনের ভিত্তিহীন অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করছি। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার আইন-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে ব্যর্থ হচ্ছে। আর তাদের একটি অভ্যাস হলো নিজেদের ব্যর্থতার দায় অন্যের ঘাড়ে চাপানো।”

গত সোমবার স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম অভিযোগ করেছিলেন, খাগড়াছড়িকে অশান্ত করার পেছনে ভারত বা পতিত ফ্যাসিস্ট সরকারের ইন্ধন থাকতে পারে। তবে জসওয়াল পাল্টা অভিযোগ করে বলেন, “কথিত উগ্রবাদীরা পাহাড়ি সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা চালাচ্ছে, তাদের ভূমি দখল করছে। বাংলাদেশ সরকারকে আমি আহ্বান জানাই নিজেদের আত্মদর্শন করুন এবং সংখ্যালঘুদের ওপর এ ধরনের হামলার ঘটনা গুরুত্বসহকারে তদন্ত করুন।”

উল্লেখ্য, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের মুখে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতে পালিয়ে যান। এরপর থেকে তিনি সেখানেই অবস্থান করছেন। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকার একাধিকবার অভিযোগ করেছে, হাসিনা ভারতে বসে বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছেন। এ প্রেক্ষাপটেই স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ভারত ও পতিত স্বৈরাচার মিলে খাগড়াছড়িতে অশান্তি সৃষ্টির চেষ্টা করছে। তবে ভারত আজ তা স্পষ্টভাবে অস্বীকার করেছে।

গত ২৩ সেপ্টেম্বর খাগড়াছড়ি জেলা সদরের সিঙ্গিনালা এলাকায় এক কিশোরীকে অচেতন করে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠে। ভুক্তভোগীর বাবা তিনজনকে অজ্ঞাত আসামি করে মামলা করেন। পরদিন ২৪ সেপ্টেম্বর পুলিশ সন্দেহভাজন শয়ন শীলকে (১৯) গ্রেপ্তার করে। তবে মেডিকেল রিপোর্টে ধর্ষণের কোনো প্রমাণ মেলেনি।

এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। দুর্বৃত্তরা শত শত ঘরবাড়ি ও দোকানপাটে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিকাণ্ড চালায়। এতে খাগড়াছড়ি জুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে এবং সাম্প্রদায়িক উসকানির অভিযোগ ওঠে।

সূত্র: ইন্ডিয়া টুডে

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!