বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১০, ২০২৫, ০৮:০১ পিএম

নেপালের নতুন প্রধানমন্ত্রী হওয়ার তালিকায় আছে যাদের নাম

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১০, ২০২৫, ০৮:০১ পিএম

নেপালের পার্লামেন্ট । ছবি- সংগৃহীত

নেপালের পার্লামেন্ট । ছবি- সংগৃহীত

গণআন্দোলনের মুখে নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলি পদত্যাগ করে পালিয়ে যাওয়ার পর, রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার মেঘে ঢেকে গেছে কাঠমান্ডুর আকাশ। সংকট নিরসনে রাজধানী কাঠমান্ডুর মেয়র বালেন্দ্র শাহকে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া জেন-জি’র বিক্ষোভকারীরা। তবে বিক্ষোভকারীদের আহ্বানে রাজি হননি তিনি। এ কারণে এখন তার বদলে সাবেক প্রধান বিচারপতি সুশীলা কার্কিকে দেশের দায়িত্ব নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তারা।

কেপি শর্মার পদত্যাগের পর বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) একটি ভার্চুয়াল বৈঠকে অংশ নেন প্রায় ৫ হাজার বিক্ষোভকারী। তারা দেশের নতুন অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান কে হবেন এ নিয়ে আলোচনা করেন। ওই সময় সুশীলা কার্কির নাম ওঠে আসে।

দেশটির সংবাদমাধ্যমকে বিক্ষোভকারীদের এক প্রতিনিধি জানান, ‘বালেন্দ্র শাহ যেহেতু আমাদের ডাকে সাড়া দেননি। আমাদের আলোচনা অন্য নামের দিকে গেছে। বেশিরভাগ সুশীলা কার্কির নামকে সমর্থন করেছেন।’

সুশীলা কার্কির পাশাপাশি আরও কয়েকজনের নাম ওঠে এসেছে এ ভার্চুয়াল বৈঠকে। যার মধ্যে দেশটির বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষের প্রধান কুলমান ঘিসিং, তরুণ নেতা সাগর ঢাকাল এবং ধারান শহরের মেয়র হার্কা সামপাংকে নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

এ ছাড়া র‌্যান্ডম নেপালি নামে এক ইউটিউবারের নামও কয়েকজন প্রস্তাব করেন। তবে তিনি জানিয়েছেন, অন্য আরও যাদের নাম বলা হয়েছে তারা যদি দায়িত্ব নিতে অপরাগতা প্রকাশ করেন শুধুমাত্র তখনই তিনি দায়িত্ব নিতে রাজি আছেন।

এ দিকে জেন-জি’রা সুশীলা কার্কির নাম প্রস্তাব করলেও তার প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পথটি দীর্ঘ বলে জানিয়েছেন বিশ্লেষকেরা। সুশীলা কার্কি বিক্ষোভকারীদের প্রস্তাব গ্রহণ করলে প্রথমে তাকে যেতে হবে সেনাপ্রধান জেনারেল অশোক রাজ সিগদেলের কাছে। এরপর প্রেসিডেন্ট রামচন্দ্র পাউডেলের থেকে অনুমতি নিতে হবে তাকে।

মঙ্গলবার কেপি শর্মা ওলি পদত্যাগের পর নেপালে ব্যাপক সহিংসতা শুরু হয়। বিক্ষোভকারীরা পার্লামেন্ট, সুপ্রিম কোর্টসহ বিভিন্ন সরকারি অবকাঠামোতে আগুন ধরিয়ে দেন। এ ছাড়া সাবেক প্রধানমন্ত্রীদের বাড়িতেও হামলা হয়। এর মধ্যে বিক্ষোভকারীদের দেওয়া আগুনে সাবেক এক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রী মারা গেছেন।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!