বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১০, ২০২৫, ০৯:৫৭ পিএম

নেপালে সেনাপ্রধানের সঙ্গে আলোচনা থেকে ওয়াকআউট বিক্ষোভকারীদের

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: সেপ্টেম্বর ১০, ২০২৫, ০৯:৫৭ পিএম

সেনা প্রধানের বাসভবন থেকে বেরিয়ে আসছেন বিক্ষোভকারীরা। ছবি- সংগৃহীত

সেনা প্রধানের বাসভবন থেকে বেরিয়ে আসছেন বিক্ষোভকারীরা। ছবি- সংগৃহীত

দেশের নতুন নেতৃত্ব নির্ধারণ নিয়ে সেনাপ্রধান জেনারেল অশোক রাজ সিগদেলের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন নেপালের জেন-জি বিক্ষোভকারীরা। তবে সেনাপ্রধান দুর্গা প্রসাই নামে এক ব্যবসায়ী রাজনীতিবিদ এবং রাজনৈতিক দল রাষ্ট্রীয় স্বতন্ত্র পার্টিকে (আরএসপি) আন্দোলনের অন্যতম অংশীদার হিসেবে অভিহিত করায় বৈঠক থেকে বেরিয়ে গেছেন তারা।

সংবাদমাধ্যম মাই রিপাবলিকা বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) এ তথ্য জানিয়েছে।

রক্ষা বম নামে এক আন্দোলনকারী সেনাপ্রধানের সঙ্গে বৈঠক করতে সেনাবাহিনীর সদরদপ্তরে গিয়েছিলেন। তিনি বৈঠক থেকে ওয়াকওভার করে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি পোস্ট দিয়েছেন। এতে নিজের ক্ষোভ ঝেরে তিনি বলেছেন, ‘সেনাপ্রধান আমাদের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে বৈঠক এবং দুর্গ প্রসাদ এবং আরএসপির সঙ্গে আলোচনা করতে বলেছেন। সেনাপ্রধান নিজে তাদেরকে আন্দোলনের অংশীদার হিসেবে অভিহিত করেছেন। আমরা মনে করি, এটি জেন-জির আন্দোলন। সেনা প্রধানের মন্তব্য আমাদের ত্যাগ এবং দেশ পরিবর্তনের ঐতিহাসিক যাত্রাকে ক্ষুণ্ন করেছে। তাই আমরা সেনাপ্রধানের সঙ্গে আলোচনা ত্যাগ করে সেনা সদরদপ্তর থেকে বেরিয়ে গেছি আমাদের পরবর্তী আলোচনার জন্য।’

বালেন্দ্রর বদলে এখন সুশীলাকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে চায় নেপালের জেন-জি

গণআন্দোলনের মুখে মঙ্গলবার (১০ সেপ্টেম্বর) পদত্যাগ করেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা ওলি। তিনি পদত্যাগের পর রাজধানী কাঠমান্ডুর মেয়র বালেন্দ্র শাহকে প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন আন্দোলনে নেতৃত্ব দেওয়া জেন-জি বিক্ষোভকারীরা।

তবে বালেন্দ্রর সঙ্গে যোগাযোগ করলেও তিনি সাড়া দেননি বলে জানিয়েছেন কয়েকজন বিক্ষোভকারী। এ কারণে এখন তার বদলে সাবেক প্রধান বিচারপতি সুশীলা কার্কিকে দেশের দায়িত্ব নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তারা।

কেপি শর্মার পদত্যাগের পর বুধবার একটি ভার্চুয়াল বৈঠকে অংশ নেন প্রায় ৫ হাজার বিক্ষোভকারী। তারা দেশের নতুন অন্তর্বর্তী সরকার প্রধান কে হবেন এ নিয়ে আলোচনা করেন। ওই সময় সুশীলা কার্কির নাম ওঠে আসে।

নেপালি সংবাদমাধ্যমকে এক বিক্ষোভকারী বলেছেন, ‘বালেন্দ্র শাহ যেহেতু আমাদের ডাকে সাড়া দেননি। আমাদের আলোচনা অন্য নামের দিকে গেছে। বেশিরভাগ সুশীলা কার্কির নামকে সমর্থন করেছেন।’

সুশীলা কার্কির পাশাপাশি আরও কয়েকজনের নাম এ ভার্চুয়াল বৈঠকে ওঠে এসেছে, যার মধ্যে দেশটির বিদ্যুৎ কর্তৃপক্ষের প্রধান কুলমান ঘিসিং, তরুণ নেতা সাগর ঢাকাল এবং ধারান শহরের মেয়র হার্কা সামপাংকে নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!