শুক্রবার, ২০ জুন, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ১৯, ২০২৫, ০৫:০৯ পিএম

রাশিয়ার পক্ষে ইউক্রেন সীমান্তে ৬ হাজার সৈন্য পাঠাবে উত্তর কোরিয়া

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ১৯, ২০২৫, ০৫:০৯ পিএম

উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উন এবং রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ছবি - সংগৃহীত

উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উন এবং রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। ছবি - সংগৃহীত

রাশিয়া-উত্তর কোরিয়া ‘সার্বিক কৌশলগত অংশীদারিত্ব চুক্তি’ বাস্তবায়নে রাজি হয়েছেন উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উন।ইউক্রেন যুদ্ধে মস্কোকে সরাসরি সহায়তা করতে দেশটিতে ৬ হাজার সেনা পাঠানোর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিয়েছে পিয়ংইয়ং।

কোরিয়ান সেন্ট্রাল নিউজ এজেন্সি জানায়, পিয়ংইয়ং সফররত রাশিয়ার নিরাপত্তা পরিষদের প্রধান সের্গেই শোইগুর সঙ্গে বৈঠকে কিম এই প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন।

বৈঠকে কিম বলেন, সাম্রাজ্যবাদী শক্তির আধিপত্যবাদের বিরুদ্ধে রাশিয়ার সার্বভৌমত্ব, আঞ্চলিক অখণ্ডতা এবং আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার রক্ষার লড়াইয়ে পিয়ংইয়ং ‘অবিচল ও নিঃশর্তভাবে’ মস্কোর পাশে থাকবে।

রুশ দিক থেকে জানানো হয়েছে, কুর্স্ক অঞ্চলে পাঠানোর জন্য ইতিমধ্যেই ৬ হাজার উত্তর কোরীয় সেনা প্রস্তুতি নিচ্ছে। যা ১,০০০ কমব্যাট ইঞ্জিনিয়ার ও ৫,০০০ সেনাদের সমন্বয়ে গঠিত। এরা মূলত মাইন অপসারণ ও যুদ্ধ-বিধ্বস্ত অবকাঠামো পুনর্গঠনের কাজে নিযুক্ত থাকবে।

গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে দক্ষিণ কোরিয়া। তাদের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে এই পদক্ষেপকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের রেজুলেশনের ‘সুস্পষ্ট লঙ্ঘন’ হিসেবে অভিহিত করেছেন এবং পিয়ংইয়ংকে অবিলম্বে এমন কার্যক্রম বন্ধ করার আহ্বান জানানো হয়েছে ।

উল্লেখ্য, এই ঐতিহাসিক কৌশলগত অংশীদারিত্ব চুক্তি গত ১৮ জুন ২০২৪ সালে কিম ও পুতিনের মধ্যে সাক্ষরিত হয়। এতে বলা হয়েছিল, চুক্তি স্বাক্ষরকারী দেশ কোনো তৃতীয় পক্ষের দ্বারা আক্রমণের শিকার হলে অন্য দেশ তাকে সামরিক সহায়তা দেবে।

শোইগুর দ্বিতীয়’র পিয়ংইয়ং সফরের মাত্র দুই সপ্তাহের মধ্যে এ তথ্য জানায়। কিম–শোইগুর ঘন ঘন বৈঠক দুই দেশের মধ্যে ক্রমশ বৃদ্ধি পাওয়া সামরিক ঘনিষ্ঠতার ইঙ্গিত বহন করছে।

এই পদক্ষেপে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে একে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের রেজুলেশনের ‘সুস্পষ্ট লঙ্ঘন’ বলে অভিহিত করেছে দক্ষিণ কোরিয়া।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!