ভারতের সব রাজ্যে বাংলাদেশিদের খুঁজতে কেন একসঙ্গে তল্লাশি চালানো হচ্ছে—এ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন কলকাতা হাইকোর্ট। বুধবার (১৬ জুলাই) বিচারপতি তপোব্রত চক্রবর্তী ও বিচারপতি ঋতব্রতকুমার মিত্রের ডিভিশন বেঞ্চ এ নিয়ে প্রশ্ন তোলেন। কলকাতাভিত্তিক সংবাদমাধ্যম এই সময় এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, কেন্দ্রের অতিরিক্ত সলিসিটর জেনারেল অশোক চক্রবর্তীর কাছে আদালত জানতে চান, দেশের (ভারতের) বিভিন্ন রাজ্যে বাংলার পরিযায়ী শ্রমিকদের আটক করে হেনস্তা, বাংলাদেশে পাঠিয়ে দেওয়ার অভিযোগ হঠাৎ করে একই সময়ে কেন আসছে? হঠাৎ সব রাজ্যে একই সময়ে বাংলাদেশিদের খুঁজে বের করার প্রক্রিয়াই বা শুরু হলো কেন? কেনইবা একসঙ্গে ফরেনার রিজিওনাল রেজিস্ট্রেশন অফিস বা এফআরআরও অর্ডার দিয়ে তাদের ‘ডিপোর্ট’ করা শুরু করল?
                                    
আদালত আরও প্রশ্ন করেন, ‘যেহেতু অভিযোগ উঠছে, শুধু বাংলায় কথা বলার জন্যই বাংলাদেশি বলে আটক করা হচ্ছে, এ ব্যাপারে কেন্দ্রের আইনজীবী হিসেবে আপনার কী মনে হয়? এটা নিয়ে আলোচনা, চিন্তা হবে না? যদি কোনো ধোঁয়াশা থেকে থাকে, সেটা আপনারা স্পষ্ট করুন। না হলে এ নিয়ে জটিলতা, জল্পনা চলবেই।’
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, কয়েক সপ্তাহ ধরে দিল্লি, গুজরাট, ওড়িশা, মহারাষ্ট্র, হরিয়ানা, উত্তরপ্রদেশসহ বিজেপি-শাসিত বিভিন্ন রাজ্য থেকে বাংলাভাষীদের ‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে হেনস্তাসহ গ্রেপ্তারের অভিযোগ উঠছে।

 
                             
                                    
 সর্বশেষ খবর পেতে রুপালী বাংলাদেশের গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন
সর্বশেষ খবর পেতে রুপালী বাংলাদেশের গুগল নিউজ চ্যানেল ফলো করুন 
                                     
                                     
                                     
                                                                                     
                                                                                     
                                                                                     
                                                                                     
                                                                                     
                                                                                     
                             
        
        
        
        
        
        
        
        
        
        
        
        
        
        
        
        
        
        
        
       -20251025002118.webp) 
        
        
        
        
        
       
আপনার ফেসবুক প্রোফাইল থেকে মতামত লিখুন