রবিবার, ২২ জুন, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ২২, ২০২৫, ০৪:৩৯ পিএম

রাশিয়ার সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে বসছে ইরান

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ২২, ২০২৫, ০৪:৩৯ পিএম

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি।  ছবি- সংগৃহীত

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি। ছবি- সংগৃহীত

ইসরায়েল-ইরান চলমান উত্তেজনার মধ্যেই ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি রাশিয়ার রাজধানী মস্কো সফর করছেন। সোমবার (২৩ জুন) তিনি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে বসবেন বলে জানিয়েছেন।

রোববার (২২ জুন) ইস্তাম্বুলে এক বক্তব্যে আরাগচি বলেন, ‘আমি আজ বিকেলে মস্কো যাচ্ছি। কাল সোমবার সকালে পুতিনের সঙ্গে আমার বৈঠক রয়েছে।’

মস্কোকে ‘ইরানের বন্ধু’ উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমরা সর্বদা একে অপরের সঙ্গে পরামর্শ করি।’

বিশ্লেষকদের মতে, ইরান-রাশিয়ার মধ্যে দীর্ঘদিনের ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক রয়েছে। এবার দুই দেশের মধ্যে এই উচ্চপর্যায়ের বৈঠক এমন এক সময়ে হচ্ছে, যখন ইসরায়েল-ইরান সংঘাত দ্বিতীয় সপ্তাহে প্রবেশ করেছে।

এর আগে গত ১৩ জুন ইসরায়েল ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে হামলা শুরু করে। হামলার লক্ষ্য ছিল ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি এবং ইসলামিক রেভোলিউশনারি গার্ড কর্পস (আইআরজিসি)-এর নেতৃত্ব।

এই হামলার জবাবে, ইরান ইসরায়েলের ওপর ক্ষেপণাস্ত্র ও ড্রোন হামলা চালিয়ে পাল্টা প্রতিশোধ নিয়েছে। দু’পক্ষের এই পাল্টাপাল্টি হামলায় উভয় দেশেই হতাহতের ঘটনা ঘটেছে।

এদিকে ইউরোপীয় নেতারা ইরানকে আলোচনার টেবিলে ফেরানোর জন্য চাপ তৈরি করছেন। তবে আরাগচি স্পষ্ট করে জানিয়েছেন, ‘ইসরায়েলি আক্রমণ অব্যাহত থাকাকালে ইরান কারো সঙ্গে আলোচনায় বসার জন্য প্রস্তুত নয়।’

অন্যদিকে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পও কয়েক দিনের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক সম্পৃক্ততা বাড়ানো বা কমানোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারেন বলে আভাস দিয়েছেন।

এই প্রেক্ষাপটে আরাগচি-পুতিন বৈঠকটিকে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ মনে করা হচ্ছে।

পর্যবেক্ষকরা বলছেন, এই আলোচনায় সংঘাত কমানোর জন্য কূটনৈতিক চ্যানেল খুলে দিতে পারে। যদিও পুতিন ইউক্রেন যুদ্ধ অবসানে অনড় থাকলেও মধ্যপ্রাচ্যের উত্তেজনা প্রশমনের জন্য তিনি মধ্যস্থতার প্রস্তাব দিয়ে রেখেছেন।

Link copied!