শুক্রবার, ২০ জুন, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ২০, ২০২৫, ০৫:৪৭ পিএম

ব্রিটিশ সামরিক ঘাঁটিতে হামলা-ভাঙচুর

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুন ২০, ২০২৫, ০৫:৪৭ পিএম

ছবি- এআই দিয়ে তৈরি

ছবি- এআই দিয়ে তৈরি

গাজায় ইসরায়েলের আগ্রাসন ও গণহত্যার প্রতিবাদে যুক্তরাজ্যের একটি সামরিক ঘাঁটিতে ঢুকে পড়েছেন ফিলিস্তিনপন্থি আন্দোলনকারীরা। তারা সেখানে দুটি সামরিক উড়োজাহাজ ভাঙচুর করেছেন।

এ ঘটনার নিন্দা জানিয়েছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কেয়ার স্টারমার। শুক্রবার (২০ জুন) ‘প্যালেস্টাইন অ্যাকশন’ নামের সংগঠনের কর্মীরা এ হামলা চালান।

সংগঠনটির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তাদের দুই সদস্য অক্সফোর্ডশায়ারের ব্রাইস নর্টন রয়্যাল এয়ার ফোর্স (আরএএফ) ঘাঁটিতে ঢুকে দুটি ভয়েজার উড়োজাহাজের ক্ষতি করেন। এই উড়োজাহাজগুলো যুক্তরাজ্যের সামরিক জ্বালানি পরিবহন ও সরবরাহে ব্যবহৃত হয়ে থাকে।

প্যালেস্টাইন অ্যাকশনের দাবি, তাদের কর্মীরা বৈদ্যুতিক স্কুটারে করে রানওয়ের ভেতরে প্রবেশ করেন। এরপর পুরোনো ফায়ার এক্সটিংগুইশার ব্যবহার করে উড়োজাহাজ ও রানওয়ের ওপর লাল রঙ ছড়িয়ে দেন, যা প্রতীকীভাবে ‘রক্ত’ বোঝাতে ব্যবহার করা হয়েছে। পরে রড ও লোহার শাবল দিয়ে উড়োজাহাজগুলোর কাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত করেন তারা।

এদিকে, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কেয়ার স্টারমার এই ঘটনার নিন্দা জানিয়ে এক্স-এ (সাবেক টুইটার) এক পোস্টে লিখেছেন, ‘সামরিক ঘাঁটিতে সংঘটিত ভাঙচুরের ঘটনা লজ্জাজনক। আমাদের সশস্ত্র বাহিনী ব্রিটেনের সেরাদের প্রতিনিধিত্ব করে এবং প্রতিদিন আমাদের জন্য তাদের জীবন ঝুঁকিতে ফেলে। যারা আমাদের রক্ষা করে, তাদের সমর্থন করা আমাদের দায়িত্ব।’

প্যালেস্টাইন অ্যাকশনের এক মুখপাত্র বলেছেন, মুখে ইসরায়েলি আগ্রাসনের নিন্দা করলেও যুক্তরাজ্য সামরিক সহায়তা অব্যাহত রেখেছে। ব্রিটিশ গোয়েন্দা বিমান গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে এবং যুক্তরাজ্যের বিমানঘাঁটি থেকে মার্কিন ও ইসরায়েলি বিমানগুলোকে জ্বালানি সরবরাহ করা হচ্ছে।

সংগঠনটি এ ঘটনার ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রকাশ করেছে। তাদের দাবি, অভিযানের পর কেউ আটক হয়নি। এ বিষয়ে এখনো পর্যন্ত যুক্তরাজ্যের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় কিংবা পুলিশের পক্ষ থেকে কোনো আনুষ্ঠানিক বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

Link copied!