সোমবার, ২৮ জুলাই, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: জুলাই ২৮, ২০২৫, ০১:১৩ পিএম

আন্তর্জাতিক আইনকে বৃদ্ধাঙ্গুল দেখাচ্ছে ‘ইসরায়েল’: অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: জুলাই ২৮, ২০২৫, ০১:১৩ পিএম

অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি অ্যালবানিজ। ছবি- এবিসি নিউজ

অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি অ্যালবানিজ। ছবি- এবিসি নিউজ

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় বেসামরিক নাগরিকদের জন্য ত্রাণ সহায়তা আটকে দিয়ে ‘ইসরায়েল’ প্রকাশ্যে আন্তর্জাতিক আইন লঙ্ঘন করছে বলে মন্তব্য করেছেন অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি অ্যালবানিজ। গাজার পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ জানিয়ে অস্ট্রেলিয়ান এই প্রধানমন্ত্রী বলেন, এক বছরের একটি শিশু হামাস যোদ্ধা নয়। গাজায় বেসামরিক মানুষজনের মৃত্যু ও ভোগান্তি পুরোপুরি অগ্রহণযোগ্য এবং অমার্জনীয়। সম্প্রতি দেশটির গণমাধ্যম এবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ কথা বলেন তিনি।

সাক্ষাৎকারে প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি অ্যালবানিজ বলেন, গাজায় যে ধ্বংসযজ্ঞ চলছে, তা ‘একেবারেই অমার্জনীয়’। অ্যালবানিজের মতে, বিশ্বব্যাপী যুদ্ধের নিয়ম রয়েছে, যা তৈরি করা হয়েছে নির্দোষ মানুষের মৃত্যু ঠেকাতে। ‘ইসরায়েল’ খাদ্য সরবরাহ বন্ধ করার যে সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তা স্পষ্টভাবে আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন বলে মনে করেন তিনি। প্রসঙ্গত, চলতি বছরের ২ মার্চ থেকে সীমান্ত বন্ধ ও গাজায় খাদ্য-ওষুধ প্রবেশে দেশটির নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।

এ সময় ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়ে ফ্রান্সের সাম্প্রতিক সিদ্ধান্ত নিয়ে অ্যালবানিজ বলেন, অস্ট্রেলিয়ার এই মুহূর্তে এমন পদক্ষেপ নেওয়ার পরিকল্পনায় নেই। তবে যদি টেকসই রাষ্ট্র গঠনের উপযুক্ত শর্ত পূরণ হয়, সেক্ষেত্রে বিষয়টি বিবেচনায় আনবে তারা।

তিনি বলেন, ‘আমরা কোনো প্রতীকী সিদ্ধান্ত নেব না। যদি মনে করি এটাই সঠিক পথ, তাহলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। এখনই কি সময়? আমরা কি খুব শিগগিরই তা করতে যাচ্ছি? না, এখনো না। তবে আমরা গঠনমূলকভাবে এই ইস্যুতে জড়িত থাকব।’ তার মতে, দুই-রাষ্ট্রভিত্তিক একটি কার্যকর সমাধানের জন্য গাজা ও পশ্চিম তীর পুনর্গঠন এবং বসতি স্থাপন সংক্রান্ত বিষয়গুলোরও সমাধান প্রয়োজন।

সংবাদ মাধ্যম আলজাজিরা বলছে, ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে ইসরায়েলি অভিযানে এখন পর্যন্ত গাজায় ৫৯ হাজার ৭০০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন, যাদের বেশির ভাগই নারী ও শিশু। এই সামরিক অভিযান গাজার স্বাস্থ্যব্যবস্থা ভেঙে ফেলেছে, চরম খাদ্য সংকট তৈরি করেছে এবং পুরো অঞ্চলটিকে মানবিক বিপর্যয়ের মুখে ঠেলে দিয়েছে।

 

 

 

 

Shera Lather
Link copied!