শনিবার, ২৬ জুলাই, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুলাই ২৪, ২০২৫, ১২:০৩ পিএম

মাউশি ডিজির দেওয়া হুঁশিয়ারিতে চটলেন শিক্ষকরা

রূপালী ডেস্ক

প্রকাশিত: জুলাই ২৪, ২০২৫, ১২:০৩ পিএম

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) মহাপরিচালক প্রফেসর আজাদ খান। ছবি- সংগৃহীত

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) মহাপরিচালক প্রফেসর আজাদ খান। ছবি- সংগৃহীত

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) মহাপরিচালক প্রফেসর আজাদ খানের এক ফেসবুক পোস্ট ঘিরে আলোচনা-সমালোচনার ঝড় উঠেছে নেট দুনিয়ায়।

ঘটনার সূত্রপাত বুধবার (২৩ জুলাই) মধ্যরাতে। এদিন ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডিতে একটি পোস্ট দেন মাউশি মহাপরিচালক। সেখানে তিনি লিখেন, ‘ফেসবুক আমার অফিস না। যা ইচ্ছে তা কমেন্ট করলে আইনের আশ্রয় নেওয়া ছাড়া উপায় থাকবে না।’

আর এতেই ঘটে বিপত্তি। মাউশি মহাপরিচালকের এমন হুঁশিয়ারি ভালোভাবে নেননি শিক্ষক থেকে শুরু করে সাধারণ নেটিজেনরা। আজাদ খানের পোস্টে ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেছেন তারা।

‘বৈষম্যহীন’ নামের এক ফেসবুক আইডি থেকে মন্তব্য করা হয়, ‘ফেসবুকে অফিসিয়াল স্ট্যাটাস দিতে পারবেন, কিন্তু মন্তব্য করা যাবে না এ কেমন কথা? সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে আপনি বেকারদের নিয়ে তামাশা করছেন।’

সিরাজুল ইসলাম সুমন নামে এক নেটিজেন লিখেছেন, ‘আপনি যদি উল্টাপাল্টা কথা বলেন, তাহলে সমালোচনা আসবেই। প্রদর্শক নিয়োগে দুর্নীতির কোনো প্রমাণ না পাওয়ার পরও রেজাল্ট প্রকাশ না করা অন্যায়। আপনি যদি জনসাধারণকে ‘তুই’ সম্বোধন করেন, তা একজন উচ্চপদস্থ কর্মকর্তার জন্য শোভন নয়।’

মো. ইব্রাহিম নামে এক চাকরিপ্রত্যাশী লিখেছেন, ‘আমি দুটি পদে ভাইভা দিয়েছি। এখন বয়স শেষ। রেজাল্ট না পেলে আর কোনো সরকারি চাকরির সুযোগ থাকবে না।’

মো. কামরুজ্জামান নামে এক ব্যক্তি মন্তব্য করেন, ‘আপনি অনেক উচ্চ পদে অধিষ্ঠিত। তাই আরও ধৈর্যশীল হওয়া উচিত। চাইলে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টের ফ্রেন্ড লিস্ট সীমিত করতে পারেন।’

মাউশি ডিজির এমন বক্তব্যে শিক্ষক এবং চাকরিপ্রত্যাশীরা বলছেন, একজন দায়িত্বশীল কর্মকর্তার এমন বক্তব্য বাকস্বাধীনতার পরিপন্থি।

উল্লেখ্য, মাউশির অধীন প্রদর্শক নিয়োগ নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরেই অনলাইনে নানা প্রশ্ন ও মন্তব্য উঠে আসছিল। অভিযোগ রয়েছে, ফল প্রকাশ না করে দীর্ঘদিন ধরে প্রার্থীদের অনিশ্চয়তায় রাখা হয়েছে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে ডিজির সাম্প্রতিক হুঁশিয়ারি আরও বিতর্ক উসকে দিয়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।

Shera Lather
Link copied!