শুক্রবার, ২২ আগস্ট, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: আগস্ট ২২, ২০২৫, ০৯:৫৫ এএম

‘ইসরায়েলের শর্তেই শেষ হবে গাজা যুদ্ধ’

বিশ্ব ডেস্ক

প্রকাশিত: আগস্ট ২২, ২০২৫, ০৯:৫৫ এএম

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু। ছবি- সংগৃহীত

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু। ছবি- সংগৃহীত

সব জিম্মিকে মুক্তি ও তেল আবিবের কাছে গ্রহণযোগ্য শর্তে গাজা যুদ্ধ শেষ করতে চায় ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু।বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) রাতে ইসরায়েলি সেনাদের উদ্দেশে দেওয়া বক্তব্যে এ কথা বলে নরাধম নেতানিয়াহু । এ সময় তিনি আরও বলেন, এ কথা তাঁর মন্ত্রিসভা গাজা সিটিতে ব্যাপক হামলার পরিকল্পনা অনুমোদন করেছে।যদিও দেশ-বিদেশে এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা ও বিরোধিতা চলছে।

এদিকে গত সোমবার কাতার ও মিসরের মধ্যস্থতায় তৈরি করা একটি যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব মেনে নিয়েছে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। প্রস্তাব অনুযায়ী, এ যুদ্ধবিরতি ৬০ দিনের জন্য কার্যকর হবে। কাতার জানিয়েছে, যুদ্ধবিরতির আওতায় গাজায় থাকা অর্ধেকসংখ্যক জিম্মিকে মুক্তি দেওয়া হবে।

এ প্রস্তাব নিয়ে প্রথমবারের মতো মুখ খুলেছে নেতানিয়াহু। বলেছে, যুদ্ধবিরতির এমন প্রস্তাব মানবে না সে।হামাসকে পরাজিত ও সব জিম্মিকে মুক্ত করা—এ দুই বিষয় একসঙ্গে চলবে বলে জানায় ইসরায়েলের যুদ্ধবাজ প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু।হামাসের অভিযোগ, মধ্যস্থতাকারীদের প্রস্তাব অগ্রাহ্য করছে নেতানিয়াহু। একটি চুক্তিতে পৌঁছানোর ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতাও তৈরি করছে এই নরাধম।

এর আগে গত শনিবার নেতানিয়াহুর কার্যালয় থেকে জানানো হয়, ইসরায়েল শুধু সেই চুক্তিতে রাজি হবে; যেখানে সব জিম্মি একসঙ্গে মুক্তি পাবেন। যুদ্ধ শেষ করার শর্তগুলোর মধ্যে থাকবে হামাসকে নিরস্ত্র করা, গাজার সামরিকীকরণের অবসান, উপত্যকার চারপাশে ইসরায়েলি নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা এবং হামাস ও ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের বাইরে সেখানে একটি প্রশাসন গঠন।

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের হিসাব অনুযায়ী, ইসরায়েলি আগ্রাসনে গাজায় এ পর্যন্ত অন্তত ৬২ হাজার ১৯২ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো হতাহত মানুষের সংখ্যার তথ্যের জন্য এ মন্ত্রণালয়ের তথ্যকেই সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য হিসেবে মানছে।

রূপালী বাংলাদেশ

Link copied!