বুধবার, ১৬ জুলাই, ২০২৫

ফেসবুক


ইউটিউব


টিকটক

Rupali Bangladesh

ইনস্টাগ্রাম

Rupali Bangladesh

এক্স

Rupali Bangladesh


লিংকডইন

Rupali Bangladesh

পিন্টারেস্ট

Rupali Bangladesh

গুগল নিউজ

Rupali Bangladesh


হোয়াটস অ্যাপ

Rupali Bangladesh

টেলিগ্রাম

Rupali Bangladesh

মেসেঞ্জার গ্রুপ

Rupali Bangladesh


রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: জুলাই ১৬, ২০২৫, ০৩:০৪ এএম

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষকদের জন্য দশম গ্রেডে বেতনের প্রস্তাব

রূপালী প্রতিবেদক

প্রকাশিত: জুলাই ১৬, ২০২৫, ০৩:০৪ এএম

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষকদের জন্য দশম  গ্রেডে বেতনের প্রস্তাব

অবশেষে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের বেতন দশম গ্রেডে উন্নীত করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বেতন গ্রেড উন্নীত করার প্রস্তাবটি প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর (ডিপিই)। বেতন গ্রেড উন্নীত করতে বছরে সরকারের অতিরিক্ত খরচ হবে ৩৪১ কোটি ৪৯ লাখ ৫৪ হাজার ৯৪০ টাকা। সংশ্লিষ্ট সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

জানা গেছে, ডিপিইর পাঠানো প্রস্তাব যাচাই-বাছাই শেষে অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠাবে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে তা চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য পাঠানো হবে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে। সেখান থেকে অনুমোদন পেলে অফিস আদেশ জারি করা হবে।
এ বিষয়ে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (পলিসি ও অপারেশনস) মোহাম্মদ কামরুল হাসান বলেন,  গত রোববার প্রধান শিক্ষকদের বেতন দশম গ্রেডে উন্নীত করার প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। প্রস্তাবটি চূড়ান্ত অনুমোদন হলে রিটকারী ৪৫ জন শিক্ষক ছাড়াও অন্য সব প্রধান শিক্ষকের বেতন গ্রেড উন্নীত করা সম্ভব হবে। কবে নাগাদ এটি বাস্তবায়ন করা সম্ভব হবেÑ প্রশ্নে কামরুল হাসান বলেন, দিনক্ষণ চূড়ান্ত করে বলা সম্ভব নয়। বিষয়টি নিয়ে কাজ করছি।

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষকের পদ রয়েছে ৬৫ হাজার ৫০২টি। এর মধ্যে কর্মরত রয়েছেন ৩২ হাজার ৩৫২ জন।

গত ১৯ জুন উচ্চ আদালতের আদেশ অনুযায়ী, ৪৫ জন প্রধান শিক্ষকের বেতন বিদ্যমান গ্রেড ১১ থেকে ১০-এ উন্নীত করে অফিস আদেশ জারি করে অর্থ মন্ত্রণালয়। এর আগে গত ১৩ জুন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের (প্রশিক্ষিত ও অপ্রশিক্ষিত) দশম গ্রেডে উন্নীত করতে ও দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মকর্তা হিসেবে অফিশিয়াল গেজেটে অন্তর্ভুক্ত করতে দেওয়া হাইকোর্টের নির্দেশ বহাল রাখেন আপিল বিভাগ। ২০১৯ সালের ২৫ ফেব্রুয়ারি হাইকোর্ট শিক্ষকদের পক্ষে রায় দেন।

২০১৪ সালের ৯ মার্চ তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের দ্বিতীয় শ্রেণিতে উন্নীত করার ঘোষণা দেন। ওই দিনই প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রজ্ঞাপন জারি করলেও পরে মন্ত্রণালয় প্রশিক্ষিত প্রধান শিক্ষকদের জন্য ১১তম ও অপ্রশিক্ষিত প্রধান শিক্ষকদের জন্য ১২তম গ্রেড নির্ধারণ করে। বিষয়টিকে বৈষম্যমূলক উল্লেখ করে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সমিতির তৎকালীন সভাপতি রিয়াজ পারভেজসহ ৪৫ জন শিক্ষক হাইকোর্টে রিট করেন।


 

রূপালী বাংলাদেশ

Shera Lather
Link copied!